Sunday, August 24, 2025

‘জনগণমন এবং বন্দেমাতরম দুটিই সমমর্যাদাপূর্ণ’, দিল্লি হাই কোর্টে জানাল কেন্দ্র

Date:

ভারতের জাতীয় সঙ্গীত ‘জনগণমন’ এবং রাষ্ট্রীয় স্তোত্র ‘বন্দেমাতরমের’ মর্যাদা সমান। তাই জাতীয় সঙ্গীত জাতীয় স্তোত্রর সমান সম্মান পাওয়া উচিত। দিল্লি হাই কোর্টে  এক হলফনামায় এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করল জানাল কেন্দ্র। মোদি সরকারের দাবি, দেশের নাগরিকদের দুটি গানকেই সমান সম্মান দেওয়া উচিত।

আরও পড়ুন:জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি বিজেপি নেতা সুব্রহ্মমণ্যম স্বামীর : বাংলা পক্ষের প্রচার

‘জনগণমন’র সমমর্যাদা দিতে হবে জাতীয় স্তোত্র ‘বন্দেমাতরম’কে এই মর্মে দিল্লি হাই কোর্টে জনস্বার্থে মামলা দায়ের করেন বিজেপি নেতা ও আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায়। সেই সঙ্গে তাঁর আরজি ছিল, প্রতিটি স্কুল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জনগণমন’ ও ‘বন্দেমাতরম’ দুটিই যেন গাওয়া হয়। অশ্বিনি উপাধ্যায়ের বক্তব্য ছিল, আমাদের ইতিহাসের এক প্রতীক ‘বন্দেমাতরম’। যদি কোনও নাগরিক প্রকাশ্যে বা গোপনে কোনওভাবে এই গানের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করে তাহলে সেটাকে সমাজবিরোধী কার্যকলাপ বলে ধরতে হবে। তাঁর আবেদনের ভিত্তিতে হাই কোর্ট একটি হলফনামা চায়।

হলফনামায় কেন্দ্রের বক্তব্য,  ‘জনগণমন এবং বন্দেমাতরম, এই দু’টিরই মর্যাদা একই। এই দুইয়েরই নিজস্ব পবিত্রতা আছে। তাই প্রত্যেক নাগরিকেরই এই দু’টিকে সমান সম্মান ও মর্যাদা দেওয়া উচিত। তবে, এটি কখনও রিট পিটিশনের বিষয় হতে পারে না।’

উল্লেখ্য, এর আগে সুপ্রিম কোর্টে বন্দে মাতরমকে জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে ঘোষণার আবেদন উঠেছে। কিন্তু তাকে গুরুত্ব না দিয়ে সেই আবেদন খারিজ করেছে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয়, দুটি সঙ্গীতকে সমান মর্যাদা দেওয়ার কোনও সুযোগ সংবিধানে নেই। তারপর দিল্লি হাই কোর্টে কেন্দ্রের এই হলফনামা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।

Related articles

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...

কবে থেকে শুরু জয়েন্টের কাউন্সেলিং? দিনক্ষণ জানিয়ে দিল বোর্ড

ফলপ্রকাশের পর এবার ১৫ দিনের মধ্যেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া তথা ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। এবার কাউন্সেলিং...
Exit mobile version