ভূপতিনগর বিস্ফোরণকাণ্ডে নতুন মোড়। বাজি কারখানায় কর্মীদের ধূমপানের সময় দুর্ঘটনা, দাবি নিহত নেতার স্ত্রী। কিন্তু ঝলসানো তিনটি দেহ কেন ঘটনাস্থল থেকে দূরে তিন জায়গায়? মেলেনি জবাব। আজ রবিবার ঘটনাস্থলে যাচ্ছে ফরেন্সিক টিম।

ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার এবং আধ কিলোমিটার দূর থেকে দু’জনের দেহ উদ্ধার করা হয়। ৪০ ফুট উঁচু গাছের উপর পৌঁছে গিয়েছে পোশাক। বাড়ি থেকে ২০ মিটার দূরে এখনও পড়ে রয়েছে ফ্যানের ব্লেড।বিস্ফোরণের প্রকৃত কারণ ঠিক কী, তা নিয়ে অভিযুক্তের স্ত্রীর চাঞ্চল্যকর বয়ান ঘিরে একাধিক প্রশ্ন ভিড় করেছে। বাজি তৈরির আদৌ কি লাইসেন্স ছিল অভিযুক্তের? বাজি তৈরির জন্য কী এমন মশলা বাড়িতে মজুত ছিল তাতে এমন শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটল? পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখবে ফরেন্সিক টিম।

ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। শনিবার থেকে রবিবার সকাল পর্যন্ত বহু মানুষ বিস্ফোরণস্থলে ঘোরাফেরা করেছেন। তা সত্ত্বেও ঘটনাস্থল কেন উন্মুক্ত, সেই প্রশ্ন তুলছেন এলাকার বেশ কয়েকজন। তার ফলে প্রমাণ লোপাটের সম্ভাবনা একেবারে এড়িয়ে যাওয়া যাচ্ছে না।