বাংলার স্বাস্থ্য খাতে অভাবনীয় সাফল্যের নজির পশ্চিমবঙ্গ সরকারের !

২০১১ সালে বাংলার বুকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলা ও বাঙালি এক নতুন ভোরের আলো প্রত্যক্ষ করেছিলেন।

স্বাস্থ্যই সম্পদ, তাই স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা সবার আগে দরকার। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী (CM) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ক্ষমতায় আসার পর সবার আগে রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে ঢেলে সাজানোর দিকে দৃষ্টি দিয়েছিলেন। রাজ্যের শাসকদল হিসেবে তৃণমূল সরকারের (TMC Government) প্রায় একযুগ ধরে বাংলার মানুষের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করেছেন। পরিসংখ্যান বলছে এই ১২ বছরে স্বাস্থ্য খাতে নজরবিহীন সাফল্য তুলে ধরেছেন বাংলার সরকার (Government of West Bengal)। মেডিকেল কলেজের সংখ্যা বৃদ্ধি থেকে শুরু করে সরকারি হাসপাতালের শয্যা বৃদ্ধিতেও অনন্য নজির রাজ্যের।

২০১১ সালে বাংলার বুকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলা ও বাঙালি এক নতুন ভোরের আলো প্রত্যক্ষ করেছিলেন। বাম শাসনকালে সাধারণ মানুষ সরকারি হাসপাতালে যেতে ভয় পেতেন। ২০১১ সালে রাজ্যের মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ছিল ১০টি। ২০২২-২৩ সালের রেকর্ড বলছে রাজ্যে এখন মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৩৩ টি। এখানেই শেষ নয়, মেডিকেলে আসন সংখ্যা বাম-জামানায় ছিল ১৩৫৫ টি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে তা বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার ৮৫০ টি। ২০১১ সালের তুলনায় সরকারি হাসপাতালে ৫৬ হাজার ৭৬৫ টি শয্যা বৃদ্ধি পেয়ে এখন মোট সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে ৯৭ হাজারে। তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার আগে পর্যন্ত রাজ্যে একটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল ছিল না। আজ সেই সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে ৪২- এ। সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার এই সংক্রান্ত একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে জ্বলজ্বল করছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকারের উন্নতির নজির।

 

Previous articleসুপার কাপের পর বিদায় নিশ্চিত লাল-হলুদ কোচ স্টিফেনের
Next articleভগৎ সিং-এর ৯৩ তম জন্মবার্ষিকীতে বামেদের শ্রদ্ধার্ঘ্য !