ISF-BJP-EC-র গোপন আঁতাঁ.ত! চ্যাট ফাঁ.সের পরে তো.প দাগলেন অভিষেক

বাংলায় যে কোনও নির্বাচনের আগে তৃণমূলের ভোট কাটার জন্য বেশ কিছু দলকে ব্যবহার করে বিজেপি। গত বিধানসভা নির্বাচনের সময়ও তারা এ কাজ করেছিল এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে তাদের যোগ সাজোশ ছিল। ISF নেতা নওশাদ সিদ্দিকির (Nawsad Siddiqi) হোয়াটসঅ্যাপের কথোপকথন ফাঁস করে এই দাবি করেন তৃণমূলের (TMC) যুব নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য (Debanshu Bhattacharya)। সেই টুইট শেয়ার করে BJP তথা জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে তুলোধনা করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Bandyopadhyay)। নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে (Twitter Handle) অভিষেক লেখেন,

“এটি এই দাবির একটি প্রমাণ যে ২০২১- পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের সময় বিজেপির নেতারা নির্বাচন কমিশনের উপর প্রভাব বিস্তার করেছিলেন। এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে? এটা বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে উত্থাপন করা জরুরি। এবং একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত হওয়া উচিত।”

২০২১-এ কোভিডকালের মধ্যেও রাজ্যে আট দফায় বিধানসভা নির্বাচন হয়। কেন্দ্রীয় বাহিনীও মোতায়েন করা হয়েছিল। রাজ্যের মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে সরব হয়েছিল শাসকদল। কিন্তু নির্বাচন কমিশন (Election Commission) দেশের অন্যান্য রাজ্যে অল্প দফায় ভোট করলেও এ রাজ্যে ভোট করেছিল আট দফায়। তবে তাতেও বিরোধীদের লাভ হয়নি। বিপুল ভোটে জয়লাভ করে তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তখনই বিজেপির বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে গোপন আঁতাঁতের অভিযোগ তোলে তৃণমূল। এদিন দেবাংশুর টুইট থেকে স্পষ্ট ২০২১-এর আগে থেকেই আইএসএফের সঙ্গে বিজেপির এবং জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তলায় তলায় যোগাযোগ রয়েছে। সেই অভিযোগকে হাতিয়ার করেই সরব হয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বিষয়টি নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।

আরও পড়ুন- আ.ক্রান্ত সংবাদ মাধ্যম! বাড়তি নিরাপত্তার দাবিতে রাজীব সিনহাকে চিঠি কলকাতা প্রেস ক্লাবের

 

Previous articleআ.ক্রান্ত সংবাদ মাধ্যম! বাড়তি নিরাপত্তার দাবিতে রাজীব সিনহাকে চিঠি কলকাতা প্রেস ক্লাবের
Next articleগ্রীষ্মের ত.প্ত দাবদাহে সুমধুর হেমন্তের সুরে ভাসল বঙ্গজীবন!