Wednesday, December 3, 2025

বিরাট সম্পত্তির মালিক কোহলি, ১০০০ কোটি টাকার মালিক ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক : রিপোর্ট

Date:

Share post:

মাঠ হোক বা মাঠের বাইরে, নিজের দাপট বজায় রেখেছেন বিরাট কোহলি। মাঠে যেমন শতরানের গণ্ডি পার করছেন, তেমনই বাণিজ্যিক জগতে বিরাট দাপট বজায় রেখেন তিনি। সম্প্রতি এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে কোহলির সম্পত্তি এক হাজার কোটি টাকারও বেশি। আর জানা যাচ্ছে, যা বেশির ভাগ টাকাই আসছে স্পনসর এবং বিপণন থেকে।

জানা যাচ্ছে, এই মুহূর্তে ২৬টি সংস্থার মুখ বিরাট কোহলি। যেখান থেকে কোহলির আয় প্রতি বছর আনুমানিক ১৭৫ কোটি টাকা। সূত্রের খবর, প্রতিটি বিজ্ঞাপন শুট করার জন্যে সাড়ে ৭ থেকে ১০ কোটি টাকা করে নেন বিরাট। তবে এটি তাঁর একদিনের রোজগার। যদি শুটিংয়ের দিনের সংখ্যা বাড়ে, তাহলে কোহলির টাকার অঙ্কও ততটাই বাড়ে। শুধু তাই নয়, সোশ্যাল মিডিয়া থেকেও কোহলির আয় কম নয়। ইনস্টাগ্রামে প্রতিটি পোস্ট করার জন্যে কোহলি পান ৮.৯ কোটি টাকা। টুইটারে পোস্ট করলে পান আড়াই কোটি। দিল্লির এই ব্যাটার বিনিয়োগকারী হিসাবেও বেশ পরিচিত।

এত গেল বাণিজ্যিক জগত। ক্রিকেট থেকেও কোহলির আয় কম নয়। বোর্ডের বার্ষিক চুক্তিতে সর্বোচ্চ স্তরে রয়েছেন তিনি। বছরে সাত কোটি টাকা পান ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক। এছাড়া টেস্ট পিছু ১৫ লক্ষ, একদিনের ম্যাচ পিছু ৬ লক্ষ এবং টি-২০ ম্যাচ পিছু ৩ লক্ষ টাকা করে পান। ওপর দিকে আইপিএলের দল আরসিবি থেকে বছরে ১৫ কোটি টাকা করে পান কোহলি।

আরও পড়ুন:ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ চ্যাম্পিয়ন ভারত, লেবাননকে হারাল ২-০ গোলে

 

 

spot_img

Related articles

জেলা সফরে বহরমপুরে মুখ্যমন্ত্রী: বুধের সভার জন্য প্রস্তুত মালদহের গাজোল

মঙ্গলবার নবান্নে প্রশাসনিক বৈঠক শেষেই জেলা সফরে মুখ্যমন্ত্রী। পৌঁছে যান মুর্শিদাবাদে বহরমপুরে। বুধবার সকালে  তিনি হেলিকপ্টারে করে উড়ে...

নিভৃতে… খাদ্যহীন! যার জন্য দেশে সূ্ত্রপাত ‘নারী আন্দোলনে’র, সেই ‘মথুরা’ই দুরবস্থায় মহারাষ্ট্রে

সেই সালটা ১৯৭২। এখন ২০২৫। মাঝে পেরিয়েছে ৫৩ বছর। এর মধ্যে তাঁকে ভুলেই গিয়েছে গোটা দেশ। হঠাৎ মনে...

বুধেই ভাগ্য নির্ধারণ! বাংলাদেশে বসে ফেরার অপেক্ষায় অন্তঃসত্ত্বা সোনালি

বাংলাদেশে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন। ফলে জেলমুক্তি ঘটেছে। কিন্তু নিজের দেশে, নিজের ঘরে ফেরা কবে? আজও জানেন না বীরভূমের...

প্রশাসনিক গতি ফেরাতে যাদবপুরে দুই মাসের অস্থায়ী রেজিস্ট্রার সেলিম বক্স মন্ডল

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজকর্ম দীর্ঘদিন ধরে রেজিস্ট্রার শূন্য থাকার কারণে বিঘ্নিত হচ্ছিল। কর্মসমিতির বৈঠক হলেও রেজিস্ট্রার অনুপস্থিত থাকায়...