নন্দীগ্রামের জেলা পরিষদের আসনে বড় ব্যবধানে জয় তৃণমূলের। এই আসন থেকে ১০, ৪৫৭ ভোটে বিজেপিকে হারিয়ে জয় পেয়েছে তৃণমূল প্রার্থী। এই ব্যবধান প্রমাণ করে আজ থেকে ঠিক ২ বছর আগে একুশের বিধানসভা নির্বাচনে ঘুরপথেই জিতেছিল শুভেন্দু। বিতর্কিত সেই ফলাফল নিয়ে মামলা করে তৃণমূল। যা এখন কলকাতা হাইকোর্টে বিচারাধীন। প্রথমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন্দীগ্রাম আসন থেকে জয়ী হয়েছেন ঘোষণা হওয়ার পরেও, অজ্ঞাত এক কারণে কয়েক ঘন্টা বাদে শুভেন্দুকে জয়ী ঘোষণা করে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সেই ব্যবধান ছিল মাত্র ১৯৫৬। এরপরে তৃণমূলের তরফ থেকে অভিযোগ করা হয়েছিল লোডশেডিং করে জিতেছেন শুভেন্দু অধিকারী। শুধু তৃণমূল নয়, তৎকালীন রাজ্য বিজেপির সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ্যে স্বীকার করেছেন, শুভেন্দু অধিকারী তাঁকে বলেছেন, “দাদা কায়দা করে জিততে হয়েছে”!
Big Breaking:
In Nandigram, @AITCofficial is enjoying a lead of 10,457 votes according to Zilla Parishad results.
So the distorted story of 1956 floated by Loadshedding MLA stands cancelled and is dropped in the waste paper box.— Kunal Ghosh (@KunalGhoshAgain) July 12, 2023
এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ হতেই দেখা যায়, নন্দীগ্রামের জেলা পরিষদ আসন থেকে ১০, ৪৫৭ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী। এদিন সেই বিষয়টি স্থাপন করেন তৃণমূল রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র কুনাল ঘোষ। সংখ্যাতত্ত্ব তুলে ধরে বোঝাতে চেয়েছেন যে নন্দীগ্রামে আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে লোডশেডিং করে হারানো হয়েছিল।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করে কুণাল ঘোষ লেখেন,
“নন্দীগ্রামে জেলা পরিষদের ফলাফলে তৃণমূলের লিড ১০,৪৫৭। শুভেন্দুর লোডশেডিং করে ফল পাল্টে ১৯৫৬-এর গল্প আজ থেকে বাতিল।”