Thursday, May 15, 2025

সুমন করাতি

টানা বৃষ্টিতে দুশ্চিন্তায় প্রমাদ গুনছেন মৃৎশিল্পীরা। হুগলি জেলার অনেকটাই কৃষি নির্ভর এলাকা। গরমকালে বৃষ্টিপাতের অভাবের কারণে অনেক সময় চরম ক্ষতিগ্রস্ত হতে দেখা যায় কৃষকদের। পর্যাপ্ত পরিমাণে বৃষ্টি হলে পরে তাদের সুবিধা হয়। তবে কথায় বলে “কারোর পৌষ মাস তো কারোর সর্বনাশ”। বৃষ্টিতে কৃষকদের উপকার হলেও অন্যদিকে মাথায় হাত পড়ে যায় মৃৎশিল্পীদের।

টানা দুদিন বৃষ্টির কারণে মূর্তি তৈরির পরে তা শুকাতে দেরি হচ্ছে । এবং তার জেরেই কাজ হচ্ছে অতি ধীরগতিতে। মৃৎশিল্পীদের হাতে রয়েছে বেশ কিছু বায়না। সেই বায়না পূরণ করতেই বর্তমানে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। টানা বৃষ্টি চললে মাথায় হাত পড়তে পারে মৃৎশিল্পীদের। সামনেই দূর্গাপুজো সহ পরপর বিভিন্ন পুজো আছে। কীভাবে তাদের প্রতিমা তৈরি ও শুকনো হবে সেই চিন্তায় ঘুম ছুটেছে মৃৎ শিল্পীদের।

 

 

 

Related articles

বাজার থেকে প্রত্যাহারের নির্দেশ! রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলের পরীক্ষায় ডাহা ফেল ৫১ জীবনদায়ী ওষুধ

রাজ্যের বাজারে ফের মিলল জাল ও নিম্নমানের ওষুধের হদিশ। রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলের সাম্প্রতিক নমুনা পরীক্ষায় গুণমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ...

অ্যাক্রোপলিস মলে মাতৃত্বের জাদুতে মাতোয়ারা শহর, বিশেষ দিনে সম্মানিত হলেন মা ও সন্তানরা

“মা” শব্দটি শুধু একটিমাত্র ডাক নয়—এ এক অনুভব, এক শক্তি। সেই মাতৃত্বের জাদুকেই সম্মান জানিয়ে মাতৃ দিবস উপলক্ষে...

চেন্নাইকে টেক্কা বাংলার! মৃত্যুর মুখ থেকে রুক্মিণীকে ফিরিয়ে আনল হাওড়ার হাসপাতাল

‘উন্নত চিকিৎসা মানেই দক্ষিণ ভারত’— এই ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে নতুন উদাহরণ তৈরি করল হাওড়ার নারায়ণা হাসপাতাল। বাইকের ধাক্কায়...

মরণোত্তর অঙ্গদানে অনন্য দৃষ্টান্ত! চার জনকে নতুন জীবন দিলেন জয়েশ 

মৃত্যুর পরেও চারটি প্রাণে জীবনপ্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়ে গেলেন দমদমের কাশিপুরের যুবক জয়েশ লক্ষ্মীশঙ্কর জয়সওয়াল। মাত্র ২৫ বছর বয়সে...
Exit mobile version