কলকাতার পাশাপাশি বিভিন্ন জেলা থেকেও দলে দলে তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা বৃহস্পতিবারের মিছিলে পা মেলালেন।মিছিল করে রাজভবনে পৌঁছান প্রায় লক্ষাধিক তৃণমূল কর্মী সমর্থক। এদিনের জমায়েতে তৃণমূল যুব সভানেত্রী সায়নী ঘোষ বলেন,রাজ্যপাল উত্তরবঙ্গ থেকে দিল্লি যাচ্ছেন। আমরা এখানে আসবো জেনে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এই রাজ্যপাল ঠিক মোদির মতো। মুখেই বড় বড় কথা। শুধু মিডিয়া ফুটেজ নিচ্ছেন। বাংলার মানুষের পাশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আছেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আছেন। রাজ্যপাল যদি বাংলার মানুষের স্বার্থে কাজ না করেন, তাহলে ওনাকে রেখে লাভ কী? ওনাকে তো আসতেই হবে রাজভবনে। যে শপথ নিয়েছেন, তা পালন করতেই হবে।

কেন্দ্রের বিরোধিতা করলেই ইডি, সিবিআই, এনআইএ আসবে। ধমকাবে-চমকাবে। নরেন্দ্র মোদি সেবক নয়, উনি শাহেনশা। বাংলার মানুষের একটাই অন্যায় একুশের ভোটে বিজেপি নয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর ভরসা রেখেছেন। তাই বাংলার মানুষের সঙ্গে এতো বঞ্চনা।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত প্রকল্প করেছেন। আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গরিব মানুষের স্বার্থে কাজ করেন। আর মোদি কাজ না করে জুমলা করেন। তাই টাকা আটকে রাখেন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর দিল্লিতে যে হেনস্থা হয়েছে, তাকে ধিক্কার জানাই। আসলে মোদি-শাহ তৃণমূলকে ভয় পেয়েছে। মোদিকে জবাব দিতে হবে, উনি কার প্রধানমন্ত্রী? জবাব দিতেই হবে। সেইদিন খুব দূরে নেই।
