যা ঘটেছিল আজকের দিনে, দেখে নিন একনজরে

১৯৪০ পেলের জন্মদিন

ফুটবল সম্রাট। আসল নাম এডসন অ্যারিন্টো ডো নাসিমেন্টো। ব্রাজিলের জাতীয় দলের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও তিনবার বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র ফুটবলার। ১৯৫৮ বিশ্বকাপের ছবি যদি কোনও দিন ভিডিও কিংবা ইউটিউবে কোনও দিন দেখেন, দেখবেন চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কান্নায় ভেঙে পড়েছেন পেলে। ১৭ বছর, কী বা বয়েস। অথচ তাঁকে নিয়ে উন্মাদনা, মাতামাতি। সাও পাওলোর একটা প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে কী করে একটা ছেলে মাত্র ১৭ বছর বয়সেই খেলে ফেলল বিশ্বকাপ, এমন একজন কিশোর যার ছোটবেলা কেটেছে বুট পালিশ করে, সে দেশকে প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ দিল, সেটা আজও বিস্ময়। এর পর ১৯৬৬ ও ১৯৭০-এও বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিল দলের সদস্য ছিলেন পেলে। ১৯৭০-এর ফাইনালে ইতালিকে ৪-১ গোলে গুঁড়িয়ে দেন ‘ক্যাপ্টেন’ কার্লোস আলবার্তো। দল তিনবার শিরোপা জেতায় জুলে রিমে ট্রফিটা একেবারেই দিয়ে দেওয়া হয় ব্রাজিলকে। সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন পেলে। কলকাতায় এসেছেন দু’বার। ১৯৭৭-এ মোহনবাগানের বিরুদ্ধে কসমস দলের হয়ে খেলেছিলেন। পরে আবার আসেন ২০১৫-তে।

২০১২ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

(১৯৩৪-২০১২) এদিন নীললোহিত হয়ে চিরকালের মতো চলে গেলেন দিকশূন্যপুরে। চার দশক ধরে তিনি ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব। কবিতাই ছিল তাঁর প্রথম প্রেম। তবু টাকার জন্য তাঁকে গদ্য লিখতে হচ্ছে বলে বহুবার আক্ষেপ করেছেন সুনীল। উনিশ থেকে আটাত্তর। এর মধ্যে সুনীলের শুধু বইয়ের সংখ্যাই আড়াইশোর বেশি। সম্পাদিত গ্রন্থ পঞ্চাশের অধিক। কবিতা, ছড়া, গল্প, উপন্যাস, ভ্রমণসাহিত্য, নাটক, চিত্রনাট্য, শিশুসাহিত্য এতগুলি শাখায় সাবলীল বিচরণের রাবীন্দ্রিক উত্তরাধিকারটি সুনীলের জন্যই তোলা ছিল। বাংলা সাহিত্যে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় মানে শুধু প্রতিভা এবং দক্ষতার মেলবন্ধন নয়। তার সঙ্গে জুড়তে হবে প্রবল পরিশ্রমের দক্ষতা। কারণ, পরিশ্রমের ক্ষমতা না থাকলে একই সঙ্গে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, নীললোহিত এবং সনাতন পাঠক হওয়া যায় না।

১৯২৯ শামসুর রাহমান

(১৯২৯-২০০৬) এদিন জন্মগ্রহণ করেন। জীবদ্দশাতেই তিনি বাংলাদেশের প্রধান কবি হিসেবে মর্যাদালাভ করেছিলেন। পরবর্তীতে উভয় বাংলাতেই তাঁর শ্রেষ্ঠত্ব এবং জনপ্রিয়তা প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি নাগরিক কবি, তবে নিসর্গ তাঁর কবিতায় খুব কম ছিল না। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ওপর লিখিত তাঁর দুটি কবিতার খুবই জনপ্রিয়। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি মজলুম আদিব (বিপন্ন লেখক) ছদ্মনামে কলকাতার ‘দেশ’ ও অন্যান্য পত্রিকায় কবিতা লিখতেন।

১৮৬৬ সুখলতা রাও

(১৮৬৬-১৯৬৯) এদিন জন্মগ্রহণ করেন। বাবা খ্যাতনামা শিশু সাহিত্যিক উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। ভাই সুকুমার রায়। সমাজসেবার জন্য কাইজার-ই-হিন্দ পদক পান। ‘নিজে পড়’ গ্রন্থের জন্য ১৯৫৬-তে ভারত সরকার কর্তৃক পুরস্কৃত হয়েছিলেন। বাংলার পাশাপাশি ইংরেজিতেও কবিতা ও ছড়া লিখতেন।

২০০১

আইপড এদিন এল বাজারে। নিয়ে এল অ্যাপেল। এই পোর্টেবল মিডিয়া প্লেয়ার ২০০০-এর দশকে অন্যতম শক্তিশালী সফল ও বৈপ্লবিক বস্তু হিসেবে সাড়া ফেলে দেয়।

 

 

 

Previous articleরাজ্যবাসীকে মহানবমীর শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Next articleমহানবমী উপলক্ষ্যে রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের