কিউআর কোডে টাকা পাঠানোর আগে এগুলো মনে রাখুন, না‌ হলেই বিপদ

দোকানে কিউআর কোডে টাকা পাঠানোর আগে প্রায়ই আমারা দেখি না এই বিষয়গুলি। পরে যার জন্য ভুগতে হয় আমাদের। জেনে নিন, কীভাবে কিউআর কোডেও ছড়িয়ে রয়েছে প্রতারণার জাল। একবার ফাঁদে পা দিলেই উধাও হবে টাকা। সেই ক্ষেত্রে কীভাবে এড়াবেন জালিয়াতির ছক।

আমরা এখন ক্যাশলেস লেনদেনে বেশি আগ্রহী। তাই Google Pay, Phone Pe এবং Paytm-এর মতো মোবাইল পেমেন্ট অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা শুরু হয়েছে। এই ধরনের গ্রাহকরা শুধুমাত্র তাদের সেল ফোনে ট্যাপ করে অর্থ পাঠাতে এবং গ্রহণ করতে সক্ষম। এছাড়াও কিউআর কোড স্ক্যান করে প্রাপকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে প্রয়োজনীয় অর্থ ট্রান্সফার করা যায়। ডিজিটাল লেনদেন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে QR কোডে লেনদেনের সংখ্যাও বাড়ছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অনেক জালিয়াতির ঘটনা।

যেকোনও দোকান বা রেস্তোরাঁয় QR কোড স্ক্যান করার আগে কোডের আকৃতির দিকে মনোযোগ দিন। আপনি যদি মনে করেন, যে আকারটি বিকৃত হয়েছে বা কোডটি কিছুতে আটকানো হয়েছে, তাহলে QR কোডে অর্থ প্রদান করা এড়িয়ে চলুন।

যখনই আপনি একটি QR কোড স্ক্যান করে অর্থপ্রদান করবেন তখন ব্যবসায়ী বা দোকানের নাম চেক করুন। দোকানদারকে জিজ্ঞাসা করুন কোন নামে টাকা স্থানান্তর করা হবে এবং একই নাম আপনার মোবাইল স্ক্রিনে দেখলে তবেই টাকা ট্রান্সফার করুন। দোকান বা বিক্রেতার নাম না মিললে সতর্ক হোন।
আপনার ইমেল আইডি বা জাঙ্ক মেইলের মাধ্যমে আপনি যে QR কোড পান তা কখনই স্ক্যান করবেন না।

Previous articleঅ.নুপ্রবেশের ছক বানচাল! উরি সেক্টরে সেনার গু.লিতে খ.তম দুই জ.ঙ্গি
Next articleসুখ-সমৃদ্ধির জন্য নবমীতে পূজিতা হন দেবী সিদ্ধিদাত্রী