পথচারীকে সজোরে ধা.ক্কা! বে.ধড়ক মা.র ট্রাফিক কনস্টেবলকেও, গ্রে.ফতার বাইক আরোহী

স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন সকাল ৭টা ১৫ মিনিট নাগাদ কদমপুকুর থেকে মেইন রোড পেরিয়ে যাত্রাগাছি অটোস্ট্যান্ডের দিকে যাচ্ছিলেন পেশায় মিষ্টির দোকানের কর্মচারী গৌতম কর্মকার। বছর পঞ্চাশের ওই ব্যক্তি ঝালিগাছির বাসিন্দা।

প্রেমিকাকে নিয়ে বাইক রাইডে বেরিয়ে সিগন্যাল ভেঙে এক ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা। বৃহস্পতিবার পথ দুর্ঘটনায় জখমকে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত ট্রাফিক পুলিশ (Traffic Police)। তাঁকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ মদ্যপ তরুণ-তরুণীর বিরুদ্ধে। এদিন সকালে নিউটাউনের (New Town) ইকোপার্কের (Eco Park) কাছে বন্দের মোড়ে ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি।

স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন সকাল ৭টা ১৫ মিনিট নাগাদ কদমপুকুর থেকে মেইন রোড পেরিয়ে যাত্রাগাছি অটোস্ট্যান্ডের দিকে যাচ্ছিলেন পেশায় মিষ্টির দোকানের কর্মচারী গৌতম কর্মকার। বছর পঞ্চাশের ওই ব্যক্তি ঝালিগাছির বাসিন্দা। স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন পর পর দুটি সিগন্যাল লাল থাকায় তিনি রাস্তা পারাপারের চেষ্টা করছিলেন। সেই সময় নারকেল বাগানের দিক থেকে দ্রুত গতিতে ইকোপার্কের দিকে আসছিল দুটি বাইক। বন্দের মোড়ে সিগন্যাল ভেঙে বাইক দুটি ওই ব্যক্তিকে ধাক্কা মারে। বাইকের ধাক্কায় রাস্তায় ছিটকে পড়েন গৌতম। সেই সময় ট্রাফিক সিগন্যালে থাকা কনস্টেবল পলাশ বৈদ্য একটি বাইক ধরার চেষ্টা করেন। তখন পাশের বাইকে থাকা যুবক-যুবতী নেমে ওই ট্রাফিক কনস্টেবলকে মারধর করে বলে অভিযোগ। তাঁর পা, হাতে এবং চোখের নিচে আঘাত লাগে। পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে অন্য বাইক আরোহীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ।

তবে এদিনের ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ঘয়নাস্থলে পৌঁছয় ইকো পার্ক থানার পুলিশ। ট্রাফিক কনস্টেবলকে যে যুবক মারধর করে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। দীর্ঘক্ষণ পুলিশের সঙ্গে তার ধস্তাধস্তিও হয়। বারবার সে পুলিশের হাত ছাড়িয়ে পালানোর চেষ্টাও করে। পরে তাকে আটক করে পুলিশের গাড়িতে তোলা হয়।

 

 

 

 

 

Previous articleআমহার্স্ট স্ট্রিট কাণ্ডে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের, ম.য়নাতদন্তের ভিডিয়োগ্রাফির দাবি
Next articleঅসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই, উত্তরকাশীর টানেলে আটক শ্রমিকদের নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ