বাসমতি চালের নামে সাধারণ সাদা চাল বেআইনি পথে রফতানি করা হচ্ছিল বিদেশে। পরে সেই নিয়েও পদক্ষেপ করে কেন্দ্রীয় সরকার। তবে এত কিছুর মাঝেও দেশে চালের দামে ততটাও স্বস্তি ফেরেনি। এই মূল্যবৃদ্ধির জন্য বর্ষার আকালকে দায়ী করা হচ্ছে। এই আবহে আবার আশঙ্কা তৈরি হয় যে শীঘ্রই হয়ত চাল রফতানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে দিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

চাল, চিনি, পেঁয়াজ সহ একাধিক কৃষি পণ্যের রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল কেন্দ্রের তরফ থেকে। নতুন বছরে কি সেই সব নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া হবে? এই নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। এই চাল, চিনি, পেঁয়াজ সহ একাধিক কৃষি পণ্যের রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল কেন্দ্রের তরফ থেকে। নয়া বছরে কি সেই সব নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া হতে পারে। এই দেশের বজারে মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে বিগত দিনগুলিতে চাল, চিনি, পেঁয়াজ সহ একাধিক কৃষি পণ্যের রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল কেন্দ্রের তরফ থেকে। নয়া বছরে কি সেই সব নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া হবে? এই নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়াল জানিয়েছেন, মূল্যবৃদ্ধির আবহে ২০২৩ সালের জুলাই মাসেই অ-বাসমতি চালের রফতানির ওপর জারি করা হয় নিষেধাজ্ঞা। এর আগে গত ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ভাঙা চাল রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল সরকার। এরপরে ২০২৩ সালের অগস্টে সেদ্ধ চালের রফতানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল।যদিও এই মূল্যবৃদ্ধির জন্য বর্ষার আকালকে দায়ী করা হচ্ছে।
