Monday, August 25, 2025

প্রয়াত বাংলার প্রবীণতম ভোটার (Aged Voter)। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১১৪ বছর। ১০০-এর গন্ডি আগেই পেরিয়েছিলেন। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনেও (Panchayat Election) নিজে বুথে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছিলেন। কিন্তু বুধবার সন্ধ্যায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন কাঁকসার (Kanksa) হারাধন সাহা Haradhan Saha)। বুধবার সন্ধের পর কাঁকসার জঙ্গলমহলের সরস্বতী গঞ্জের বাড়িতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Election) মুখে তাঁর এমন পরিণতিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। ব্রিটিশ শাসিত ভারতে জন্ম হারাধন বাবুর। তবে ভোটার কার্ডে তাঁর বয়স ১০৫ বছর লেখা থাকলেও তাঁর বয়স মে ১১৪ তা স্বীকার করেছেন ওই বৃদ্ধের পরিবার।


পরিবার সূত্রে খবর, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় নাতি নিত্যানন্দ শাহকে সঙ্গে নিয়ে পায়ে হেঁটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে প্রচার করেছিলেন তিনি। তবে সূত্রের খবর, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচন কেন্দ্রে যেতে না পারলেও বাড়িতে বসেই পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিয়েছিলেন তিনি। এরপর ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ফের লাঠি হাতে ভোট দিতে পৌঁছে যান নির্বাচন কেন্দ্রে। কিন্তু বছর ঘুরতেই দামামা বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের। ইতিমধ্যে জোরকদমে শুরু প্রস্তুতি। আর তার মধ্যেই ঘটে গেল দূর্ঘটনা।

হারাধনবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, খুবই শক্ত মনের মানুষ ছিলেন তিনি। ১১৪ বছর বয়সেও একেবারে সোজা হাঁটতে পারতেন। শরীরেও কোনও সমস্যা ছিল না। তবে স্থানীয় সূত্রে খবর, জঙ্গলমহলের সরস্বতীগঞ্জ গ্রামে জন্মলগ্ন থেকেই আছেন তিনি। শোনা যায় ব্রিটিশ ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনেও নাকি লড়েছিলেন হারাধনবাবু। তবে আচমকা প্রবীণ মানুষের মৃত্যুতে এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।


পরিবার সূত্রে খবর, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় নাতি নিত্যানন্দ শাহকে সঙ্গে নিয়ে পায়ে হেঁটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে প্রচার করেছিলেন তিনি। তবে সূত্রের খবর, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচন কেন্দ্রে যেতে না পারলেও বাড়িতে বসেই পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিয়েছিলেন তিনি। এরপর ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ফের লাঠি হাতে ভোট দিতে পৌঁছে যান নির্বাচন কেন্দ্রে। কিন্তু বছর ঘুরতেই দামামা বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের। ইতিমধ্যে জোরকদমে শুরু প্রস্তুতি। আর তার মধ্যেই ঘটে গেল দূর্ঘটনা।

হারাধনবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, খুবই শক্ত মনের মানুষ ছিলেন তিনি। ১১৪ বছর বয়সেও একেবারে সোজা হাঁটতে পারতেন। শরীরেও কোনও সমস্যা ছিল না। তবে স্থানীয় সূত্রে খবর, জঙ্গলমহলের সরস্বতীগঞ্জ গ্রামে জন্মলগ্ন থেকেই আছেন তিনি। শোনা যায় ব্রিটিশ ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনেও নাকি লড়েছিলেন হারাধনবাবু। তবে আচমকা প্রবীণ মানুষের মৃত্যুতে এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।

Related articles

কলকাতার সর্বজনীন পুজো ডিরেক্টারি: দু-মলাটে বাংলার দুর্গোৎসবের ৪৩৪ বছরের ইতিহাস

রবিবাসরীয় সন্ধেয় গড়িয়াহাটের একটি ব্যাঙ্কয়েটে আড্ডার আবহে প্রকাশিত হল সাংবাদিক-লেখক সম্রাট চট্টোপাধ্যায়ের বই 'কলকাতার সর্বজনীন পুজো ডিরেক্টারি'। উপস্থিত...

তৃণমূল–সমাজবাদী পার্টির পথে এবার আম আদমি পার্টি! জেপিসিতে থাকছে না আপও 

সংবিধান সংশোধনী বিল খতিয়ে দেখতে গঠিত যৌথ সংসদীয় কমিটি (জেপিসি) থেকে দূরে থাকার সিদ্ধান্ত নিল আম আদমি পার্টি।...

মোদির বিরুদ্ধে সরব! হিটলারি কোপে লাদাখের সোনম ওয়াংচু

দফা এক দাবি এক। লাদাখের জন্য একই দাবিতে আজও অনড় সমাজকর্মী সোনম ওয়াংচু (Sonam Wangchuk)। লাদাখের জমি, যা...

শান্তিপুরে মহিলা স্বয়ম্ভর গোষ্ঠীর ভোটে গোহারা বিজেপি! ২৬-৪-এ জয়ী তৃণমূল 

এসআইআর ইস্যু নিয়ে রাজ্যে বিজেপির মাতামাতির মধ্যে নদিয়ার শান্তিপুরে মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর ক্লাস্টার কমিটির নির্বাচনে বড় সাফল্য পেল...
Exit mobile version