Saturday, August 23, 2025

সচিনের সামনেই তাঁর করা রেকর্ড ভাঙলেন সরফরাজের ভাই, কি নজির গড়লেন তিনি?

Date:

Share post:

চলছে রঞ্জিট্রফির ফাইনাল। ফাইনেলে মুখোমুখি মুম্বই এবং বিদর্ভ। আর সেই ম্যাচেই খেলতে নেমে রেকর্ড গড়লেন সরফরাজ খানের ভাই মুশির খান। ফাইনালে বিদর্ভের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ইনিংসে শতরান করেন মুশির। মুম্বইয়ের ক্রিকেটারদের মধ্যে সব থেকে অল্প বয়সে রঞ্জি ফাইনালে শতরান করলেন তিনি। আগে এই রেকর্ড ছিলো ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকরের। সেই রেকর্ডই এদিন ভেঙে দিলেন মুশির। ১৩৬ রান করেন তিনি।

১৯৯৪-৯৫ মরশুমে রঞ্জি ফাইনালে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে শতরান করেছিলেন সচিন তেন্ডুলকর । ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে আয়োজিত সেই ফাইনালের প্রথম ইনিংসে মাস্টার ব্লাস্টারের ব্যাট থেকে এসেছিল ১৪০ রান। এতদিন সেটাই ছিল রঞ্জি ফাইনালে মুম্বইয়ের হয়ে সব থেকে অল্প বয়সে কোনও ব্যাটারের করা শতরান। ৩০ বছর পরে সেই রেকর্ড ভাঙলেন মুশির। এবং তা সচিন তেন্ডুলকরে সামনেই ভাঙলেন তিনি। মুশির ইনিংস সাজান ১০ টি চার  দিয়ে।

কয়েক আগে দেশের হয়েও ব্যাট হাতে দাপট দেখান মুশির। অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ব্যাটে-বলে খুব ভাল খেলেছেন মুশির। সাতটি ম্যাচে ৩৬০ রান করেছেন তিনি। তার মধ্যে দু’টি শতরান রয়েছে। সাতটি উইকেটও নিয়েছেন তিনি। ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরেছে ভারত। বিশ্বকাপের পরেই মুম্বইয়ের রঞ্জি দলে ডাক পান মুশির। আর ডাক পেয়ে ব্যাট হাতে নজর কাড়েন সরফরাজ খানের ভাই।

আরও পড়ুন- সুস্থ পন্থ, খেলবেন আইপিএল-এ ঘোষণা বিসিসিআই-এর

spot_img

Related articles

সঠিক পরিকল্পনাই ডায়মন্ডহারবারের সাফল্যের চাবিকাঠি, মনে করছেন আকাশ বন্দ্যোপাধ্যায়

মাত্র তিন বছরের ক্লাব। কিন্তু কী অসাধারণ সাফল্য। কলকাতা লিগ, আইলিগ থ্রি থেকে আইলিগ টু জিতে এবার আইলিগের...

অসংগঠিত শ্রমিক-ক্ষেত্রে পথ দেখাচ্ছে বাংলা: সাহায্য পেলেন ৭২০ শ্রমিক

একের পর এক নতুন প্রকল্প, অসংগঠিত শ্রমিকদের দাবিদাওয়া নিয়ে লাগাতার আলোচনা, তাঁদের পরিবারের প্রতি নজর রাখার ব্যাপারে তৎপর...

প্রাপ্য চায় বাংলা, উপহার না: মোদিকে জবাব তৃণমূলের

বাংলার মানুষ উপহার চায় না, প্রাপ্য চায়। উপহার দিয়ে বাংলার মানুষকে অপমান করবেন না। বাংলায় বরাদ্দ নিয়ে শুক্রবার...

অনুপ্রবেশ ঠেকাতে ব্যর্থ শাহ, শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা মোদির: কটাক্ষ তৃণমূলের

অনুপ্রবেশ ইস্যুকে বার বার জাগিয়ে তুলে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার আদতে নিজেদের ভুল নিজেরাই চোখ আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।...