গুজরাতের বিরুদ্ধে অপরাজিত ৮৮, ম্যাচ জিতিয়ে কী বললেন পন্থ?

Date:

গতকাল গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে জয় পায় দিল্লি ক্যাপিটালস। শুভমন গিলদের ৪ রানে হারায় ঋষভ পন্থের দল। এই ম্যাচে ব্যাট হাতে দুরন্ত ব্যাট করেন দিল্লি অধিনায়ক ঋষভ। ৪৩ বলে ৮৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন পন্থ। এই রানের সুবাদে ম্যাচের সেরাও হন তিনি । আর দলের হয়ে এমন পারফরম্যান্স করে উচ্ছসিত পন্থ । বললেন, মনে হচ্ছে, ছন্দ আবার ফিরছে।

ম্যাচ শেষে পন্থ বলেন, “ মনে হচ্ছে, ছন্দ আবার ফিরছে। প্রত্যেক দিন নিজের খেলায় ক্রমশ উন্নতি হচ্ছে। মাঠে নেমে নিজের একশো শতাংশ উজাড় করে দিতে চাই। সত্যি বলতে, মাঠে প্রত্যেকটা মুহূর্তে ক্রিকেটকে নতুন ভাবে উপভোগ করছি। আমরা একটাই লক্ষ্য। মাঠে নেমে নিজের সেরা খেলাটা দলের জন্য উপহার দিতে হবে।”

ম্যাচ জিতলেও একটা সময় ৪৪ রানের মধ্যে তিন উইকেট চলে যায় দিল্লির । তখন খেলতে নামেন পন্থ। সেই সময় খেলতে নেমে কী মনে হয়েছিল দিল্লি অধিনায়কের? এই নিয়ে ঋষভ বলেন, “ওই সময় পরিস্থিতিটা মোটেও সুবিধার ছিল না। আমি এবং অক্ষর প্যাটেল ক্রমাগত নিজেদের মধ্যে কথা বলে বুঝে নিতে চাইছিলাম, কীভাবে এই চাপ থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব। কত রান তুলতে পারি সেটা নিয়ে না ভেবে আমরা ঠিক করে নিয়েছিলাম, গুজরাত দলের মূল স্পিনারদের আক্রমণ করে ম্যাচে ফিরে আসতে হবে। সেই লক্ষ্যে স্থির থাকার ফলেই রানটা দুশোর উপরে চলে গিয়েছিল।”

আরও পড়ুন- ম্যাচ জিতিয়ে ক্যামেরার সামনে ক্ষমা চাইলেন পন্থ, কিন্তু কেন ?

Related articles

অপপ্রচার বরদাস্ত নয়, পদক্ষেপের পথে ফেডারেশন

আন্তর্জাতিক মে দিবসে টালিগঞ্জ টেকনিশিয়ানস স্টুডিওতে 'ফেডারেশন অফ সিনে টেকনিশিয়ান ওয়ার্কার্স অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া'র মেগা বৈঠক। রুটি-রুজির স্বার্থে...

প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেত্রী গিরিজা ব্যাস

প্রয়াত হলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেত্রী, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারপার্সন ড. গিরিজা ব্যাস। গত...

শুক্রবার খুলছে মন্দির! বাংলার ফুলে সেজে উঠল কেদারনাথ

আর মাত্র কয়েক ঘন্টার অপেক্ষা। সারি সারি গাঁদা ফুলের মালা দিয়ে অপূর্ব সাজে ইতিমধ্যেই সেজে উঠল কেদারনাথ মন্দির।...

কেন্দ্রের শ্রম বিরোধী আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ! কলকাতা-হাওড়ায় সমাবেশ, মিছিল

বিজেপির শ্রমিক স্বার্থ বিরোধী আইন মানবেন না শ্রমিকেরা। তাঁরা গর্জে উঠবেন মোদি সরকারের শ্রমিক বিরোধীনীতির বিরুদ্ধে। এভাবেই আন্তর্জাতিক...
Exit mobile version