রবীন্দ্র ভবন থেকে মাধবীবিতান, ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্র জয়ন্তী

শান্তিনিকেতন ২০২৩ সালে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ (World Heritage) তকমা পেয়েছে। তার পরে প্রথমবার সেই ভূমিতে গুরুদেবকে জন্মদিবসের শ্রদ্ধা জানানো হল বুধবার

চিরাচরিত প্রথা মেনে শান্তিনিকেতনে (Santiniketan) পালিত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪তম জন্মদিবস। রবীন্দ্রনাথের কর্মভূমি শান্তিনিকেতন ২০২৩ সালে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ (World Heritage) তকমা পেয়েছে। তার পরে প্রথমবার সেই ভূমিতে গুরুদেবকে জন্মদিবসের শ্রদ্ধা জানানো হল বুধবার। স্বাভাবিকভাবেই এবারের রবীন্দ্র জয়ন্তী বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতনের কাছে অন্য মাত্রার ছিল।

বুধবার ভোর পাঁচটায় গৌরপ্রাঙ্গনে বৈতালিকের মধ‍্য‍ দিয়ে জন্মোৎসবের সূচনা হয়। সকাল সাড়ে পাঁচটায় রবীন্দ্রভবনে (Rabindra Bhavan) কবিকণ্ঠ আয়োজন করা হয়। সকাল সাতটায় উপাসনা গৃহে প্রার্থনা ও বৈদিক মন্ত্রপাঠ হয়। সকাল আটটা পঁয়তাল্লিশে মাধবীবিতানে অনুষ্ঠিত হয় জন্মদিবসের অনুষ্ঠান।

শান্তিনিকেতনই রবীন্দ্রনাথের কর্মক্ষেত্র। শান্তিনিকেতনের পরিচিতি বিশ্বভারতী (Visva-Bharati) ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মাধ্যমেই। সেই শান্তিনিকেতনের ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তকমা পাওয়াও রবীন্দ্রনাথের কারণে। তবে সেই তকমা পাওয়ার পরে ফলক বিতর্কে জর্জরিত হয়েছে শান্তিনিকেতন। সেই কলঙ্ক মুছে বিশ্বভারতীর বুধবারই ছিল স্থপতিকে শ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর দিন। সেই দিনে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হল গুরুদেবের জন্মদিবস।

Previous articleতৃতীয় দফাতেও রাজ্যের চার কেন্দ্রে ভোটের হার নিম্নমুখী! কার পৌষমাস, কার সর্বনাশ?
Next articleশ্রীরামপুরের রাস্তায় মুখোমুখি কল্যাণ-দীপ্সিতা! তারপর যা হল…