পাটুলিতে CPIM কর্মীকে মারধরের অভিযোগ। প্রতিবাদে শনিবার দুপুরে যাদবপুরের বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যের (Srijan Bhattacharya) নেতৃত্বে পাটুলি থানা ঘেরাও করেন সিপিআইএমের কর্মী-সমর্থকরা। তৃণমূলের (TMC) বিরুদ্ধে আক্রমণ বামেদের। যদিও, অভিযোগ উড়িয়ে শাসকদলের মত, ওরা ৩ নম্বরে রয়েছে। একের সঙ্গে তিনের লড়াই হয় না।শুক্রবার পাটুলিতে বামেদের একটি পথসভা চলছিল। অভিযোগ, সেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়া নিয়ে স্থানীয় তৃণমূল কর্মী সুজয় মিত্রের সঙ্গে সিপিএমের বচসা বাধে। সভা শেষে ক্যানসার আক্রান্ত CPIM কর্মী অভীক চৌধুরীর সঙ্গে সুজয়ের বচসা শুরু হয়। তখনই অভীককে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ।

বাম প্রার্থী সৃজনের (Srijan Bhattacharya) অভিযোগ, অমানবিকতার চূড়ান্ত নিদর্শন। ভয় পেয়েই শাসকদল ক্যানসার আক্রান্তকে মারধর করছে।

যদিও এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে মত তৃণমূলের। কলকাতার ৯৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অরূপ চক্রবর্তীর মতে, “২০২১-এ যাদবপুরে সুজন চক্রবর্তী তৃতীয় স্থানে ছিলেন। একের সঙ্গে তিনের কখনও লড়াই হয় না। ভোটের জন্য সিপিএমকে মারার প্রয়োজন নেই। সিপিএম খবরে থাকার জন্য এ সব করছে।“

এই প্রসঙ্গে রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ কুণাল ঘোষ বলেন, “যাদবপুরের ঘটনা যেভাবে দেখানো হচ্ছে আসলে তা নয়। সিপিএম প্রচারে থাকতে না কথা ছড়াচ্ছে, কিন্তু ওখানে যেটা হয়েছে তার নেপথ্যে অন্য ঘটনা আছে। সেটা আমাদের কাছে তথ্য আসছে, আপনারাও যেনে যাবেন।“
