সপ্তম দফায় ৫৭ কেন্দ্রে ভোট পড়ল ৫৯.৪৫ শতাংশ, ভোটের হারে শীর্ষে বাংলা

দেশের সর্বোচ্চ ভোটকেন্দ্র হিমাচল প্রদেশের তাসিগং। সেখানে স্থানীয়দের উৎসাহী হয়ে ভোটদান করতে ও সেলফি জোনে সেলফি তোলার হিড়িক দেখা যায়

সপ্তম দফার নির্বাচনেও গোবলয়ে ভোটদানের হার কম। এই নির্বাচন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জয়-পরাজয় নির্ণায়ক নির্বাচন হলেও ভোটদানের হার প্রকাশে চূড়ান্ত গাফিলতি প্রকাশ পেল। রাত ৮টা পর্যন্ত ভোটদানের হার ভুল প্রকাশের পর দ্রুত সেই সংখ্যা তুলে নিতে হল কমিশনকে। যদিও ভোটদান শেষে এই নির্বাচনকে দেশে গণতন্ত্রের জয় বলে চিহ্নিত করল কমিশন।

কমিশন প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী রাত ৮.৪৫ পর্যন্ত দেশের ৫৭ আসনে ভোটদানের হার ৫৯.৪৫ শতাংশ। সর্বোচ্চ ভোটের হার বাংলায় – ৬৯.৮৯ শতাংশ। সবথেকে কম ভোট পড়েছে বিহারে – ৫০.৭৯ শতাংশ।

রাত ৮.৪৫ পর্যন্ত ভোটদানের হার

বাংলা – ৬৯.৮৯ শতাংশ

ঝাড়খণ্ড – ৬৯.৫৯ শতাংশ

হিমাচল প্রদেশ – ৬৭.৫৩ শতাংশ

ওড়িশা – ৬৩.৫৭ শতাংশ

চণ্ডীগড় – ৬২.৮০ শতাংশ

পঞ্জাব – ৫৫.৮৬ শতাংশ

উত্তরপ্রদেশ – ৫৫.৬০ শতাংশ

বিহার – ৫০.৭৯ শতাংশ

দেশের সাত রাজ্যে ও এক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৫৭ আসনে নির্বাচন হয় সপ্তম দফায়। এর মধ্যে ছিল দেশের সর্বোচ্চ ভোটকেন্দ্র হিমাচল প্রদেশের তাসিগং। সেখানে স্থানীয়দের উৎসাহী হয়ে ভোটদান করতে ও সেলফি জোনে সেলফি তোলার হিড়িক দেখা যায়। আবার কয়লা খনির প্রতিবাদে ভোট বয়কটের ঘটনাও সপ্তম দফায় দেখা যায়। ঝাড়খণ্ডের দুমকা জেলার বাগডুবি গ্রামের ৪৩০ জন ভোটার ভোট বয়কট করার পদক্ষেপ নেন। সারাদিনে সেখানে ৪জন ভোটদাতা ভোট দেন। তবে গোটা দেশে সপ্তম দফার নির্বাচন বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবেই সম্পন্ন হয়।

Previous articleগরম থেকে রেহাই! রবিবাসরীয় বাংলায় তুমুল ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের
Next articleএকাধিক চমক লাল-হলুদে, দল গঠন নিয়ে মুখ খুললেন ইস্টবেঙ্গলের হেডস্যার