শুক্রবার রাতে ইউরোতে হাইভোল্টেজ ম্যাচ, কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি রোনাল্ডো-এমবাপে

সিআরসেভেনের বড় ভক্ত এমবাপে। ফরাসি তারকা নিজে বহুবার এই কথা স্বীকার করেছেন।

ইউরোর কোয়ার্টার ফাইনালে শুক্রবার রাতে পর্তুগালের মুখোমুখি হচ্ছে ফ্রান্স। এই হাইভোল্টেজ ম্যাচকে বিশেষজ্ঞরা আবার গুরু-শিষ্যের লড়াই হিসাবে চিহ্নিত করছেন। কারণ এই লড়াইয়ে নামছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো এবং কিলিয়ান এমবাপে।

সিআরসেভেনের বড় ভক্ত এমবাপে। ফরাসি তারকা নিজে বহুবার এই কথা স্বীকার করেছেন। ২০১২ সালে এমবাপের বয়স যখন ১২, তখন রিয়াল মাদ্রিদের অন্দরমহলে যাওয়ার সুযোগ এসেছিল। বার্নাব্যুতে পা রেখে এমবাপে প্রথম যে কাজ করেছিলেন, সেটা হল স্বপ্নের নায়কের সঙ্গে ছবি তোলা। এখন তো এমবাপে নিজেই মহাতারকা। তবুও তাঁর রোনাল্ডো-প্রীতি সেই আগের মতোই রয়ে গিয়েছে। তবে ইউরোর শেষ আটে উঠলেও, ফরাসি শিবিরকে চিন্তায় রাখছে গোল-খরা। এবারের ইউরোতে এখনও পর্যন্ত চার ম্যাচ খেলে মাত্র তিনটি গোল করেছেন ফরাসিরা! এর মধ্যে দু’টি আত্মঘাতী এবং একটি পেনাল্টি থেকে পাওয়া। অর্থাৎ, টুর্নামেন্টে এখনও পর্যন্ত কোনও ফরাসি ফুটবলার ফিল্ড গোল করতে পারেননি। এমবাপেদের কোচ দিদিয়ের দেশঁ বলছেন, ‘‘গোল কে কেরল, সেটা বড় ব্যাপার নয়। আসল হল ম্যাচ জেতা। তবে হ্যাঁ, যেভাবে সুযোগ নষ্ট হচ্ছে, তাতে আমি মোটেই খুশি নই। এই ব্যাপারে আমাদের আরও উন্নতি করতে হবে।’’

দেশেঁর সেরা অস্ত্র এমবাপেও মাত্র একটি গোল করেছেন। সেটা পেনাল্টি থেকে। তিনি আবার মাস্ক নিয়ে অস্বস্তিতে রয়েছেন। প্রথম ম্যাচে নাক ভেঙেছিল এমবাপের। কিন্তু টুর্নামেন্ট খেলবেন বলে এখনও নাকে অস্ত্রোপচার করাননি। চিকিৎসকদের নির্দেশ মেনে ভাঙা নাকে মাস্ক পরে খেলছেন। এমবাপে বলছেন, ‘‘মাস্ক পরে খেলাটা খুবই বিরক্তিকর। কারণ এতে দেখতে অসুবিধা হয়। প্রচণ্ড ঘামও জমে থাকে। তবে এটা কোনও অজুহাত নয়।’’

আরও পড়ুন- ‘কীভাবে ধরে ছিলে সেই ক্যাচ’, সূর্যকে প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর, রোহিতকে কী জিজ্ঞাসা করলেন মোদি?


Previous article১০ তারিখ ৪ কেন্দ্রে উপনির্বাচন, NI Act-এ ছুটি ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর
Next articleজেল থেকে ফিরেই তৃতীয়বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ হেমন্ত সোরেনের