কখন, কী পরিস্থিতিতে কে কোন পথ ধরে- তা সত্যিই বলা যায় না। অন্তত রায়গড় জেলার নেরালের ঘটনা দেখলে সেটাই মনে হয়। প্রয়াত কবির বাড়িতে না জেনে চুরির পরে সব মালপত্র বাড়ি বয়ে এসে ফেরত দিয়ে গেল চোর। ঘটনার জন্য বাড়ির দেওয়ালে নোটও লিখে দিয়ে যায় সে। তবে, লজ্জায় নিজের নামটি জানাতে চায়নি।
সুজাতা ও গণেশ ফিরে এসে চোরের কীর্তি দেখে তাজ্জব হয়ে যান। খরব যায় পুলিশে। বিভিন্ন জায়গার আঙুলের ছাপ নিয়েছে পুলিশ। তবে, তাস্কর যে শিক্ষিত, বিশেষ করে সাহিত্য সম্পর্কেও খবর রাখে সে বিষয়ে একপ্রকার নিশ্চিত পুলিশ (Police)।
মারাঠি ভাষার বিখ্যাত কবি নারায়ণ সুর্বের (Narayan Surbe) শৈবব, কৈশোর, যৌবন কেটেছে তীব্র অভাবে। পথশিশু হিসেবে বেড়ে ওঠেন অনাথ সুর্বে। তাঁর কবিতাতেও প্রকাশ পেয়েছে শ্রমজীবী মানুষের জীবন সংগ্রামের কথা। শুধু পদ্মশ্রী পাওয়াই নয়, সোভিয়েত রাশিয়াও এই কবিকে সম্মানিত করে। এই কবিকে চেনা ও তাঁর বাড়িতে চুরির জন্য ক্ষমা চাওয়া চোরের জীবনও খুব সাধারণ নয় বলেই অনুমান পুলিশের।