শীর্ষ আদালতের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এখনও স্যোশাল মিডিয়ায় (Social Media) রয়েছে আর জি করের নিহত চিকিৎসক-পড়ুয়ার ছবি। এমনকী, সেই ঘটনার পটভূমিতে ছবিও তৈরি হয়েছে। ১ অক্টোবর তার মুক্তি। এই সব বন্ধ করতে সোমবার, সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) শুনানিতে আবেদন আইনজীবীদের। অভিযোগ শোনার পরে, ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি মন্ত্রককে বেআইনি পাবলিকেশন বন্ধে নোডাল অফিসার নিয়োগের নির্দেশ দিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (D Y Chandrachur)।
এই ছবিটির পরিচালক এবং অভিনেত্রী দুজনকেই ইতিমধ্যে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এদিকে ঘটনার গুরুত্ব বুঝে ছবিটির পরিচালক আপাতত ছবি মুক্তি বন্ধ রেখেছেন বলে এদিন দুপুরেই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন।
আরজি কর মামলার শুনানির জন্য প্রধান বিচারপতির এজলাসে উপস্থিত রয়েছেন রাজ্যের আইনজীবী আস্থা শর্মা। এ ছাড়া আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার, ইন্দিরা জয়সিংহ, করুণা নন্দীরাও রয়েছেন এজলাসে। রাজ্যের হয়ে সওয়াল করছেন আইনজীবী কপিল সিব্বল ও মেনকা গুরুস্বামী। সিবিআইয়ের হয়ে আদালতে লড়ছেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। নির্যাতিতার পরিবারের হয়ে রয়েছেন আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার ও শামিম আহমেদ। ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের হয়ে আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ, জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টরস ওয়েস্ট বেঙ্গলের হয়ে আইনজীবী করুণা নন্দী ও সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় রয়েছেন।
ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের হয়ে সওয়াল করেন প্রবীণ আইনজীবী মনিন্দর সিংহ। দিল্লি মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের হয়ে রয়েছেন আইনজীবী বিজয় হংসরিয়া। কলকাতা হাই কোর্টে জনস্বার্থ মামলাকারী শুভেন্দু অধিকারীর আইনজীবী হিসাবে থাকছেন সিদ্ধার্থ লুথরা ও বাঁশরী স্বরাজ। জনস্বার্থ মামলাকারী বিজয়কুমার সিঙ্ঘলের হয়ে সওয়াল করছেন আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি।
