Thursday, December 4, 2025

আমি সবসময় খারাপ সন্তান ছিলাম, থাকব! হঠাৎ করে সমাজমাধ্যমে কেন হাহাকার অরিজিতের

Date:

Share post:

সঙ্গীতজগতের এক নক্ষত্রের নাম অরিজিৎ সিং (Arijit Singh)। সমাজমাধ্যমে যা পোস্ট করেন নিমেষেই ভাইরাল হয়। অনেক বিষয় নিয়েই পোস্ট করেন তিনি। তবে, সম্প্রতি তাঁর পোস্ট ঘিরে প্রবল শোরগোল। অরিজিতের এক্স হ্যান্ডেলে দুটি প্রোফাইল রয়েছে। ভেরিফায়েড প্রোফাইল ছাড়াও একটি প্রাইভেট প্রোফাইল রয়েছে যার নাম @atmojoarjolojo(who am i)। প্রাইভেট প্রোফাইলটি থেকে অরিজিৎ লেখেন, “আমি সবসময়ই খারাপ সন্তান ছিলাম এবং থাকব। আমার মাকে আমি কখনোই সুখ দিতে পারিনি। আমি তাঁকে ভালোবাসতাম এবং সবসময়ই ভালোবাসবো। কিন্তু নিজের ভুল থেকে আর শিক্ষা নিতে পারলাম না কারণ মা আর নেই।“ এই লেখার পরেই অরিজিৎপ্রেমীরা শিল্পীর এই লেখার কারণ খুঁজতে শুরু করেন।

ওই পোস্টের ঠিক পরেই আবার একটি পোস্ট করেন অরিজিৎ (Arijit Singh)। যার শেষ দুটি লাইনে তিনি লিখছেন, “আমি সবসময় একটা রাক্ষস ছিলাম যে নিজের মাকে কষ্ট দিয়েছে।“ আসল ঘটনা হচ্ছে, মায়ের আদরের ছেলে অরিজিৎ মায়ের মৃত্যুকে মেনে নিতে পারেননি। ২০২১ সালে কোভিডকালে অদিতি সিং করোনা আক্রান্ত হয়ে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে পরলোগমন করেন। মৃত্যুর আগে বেশ কিছুদিন তাঁকে একমো সাপোর্টে রাখা হয়। বিষাদের জেরে সেই ঘটনা নিয়েই নিজেকে দুষছেন শিল্পী। জানা যায় অদিতি ছেলে অরিজিৎকে ছেলেবেলা থেকেই কোন কিছুতে বাঁধা দিতেন না। অরিজিতের প্রথম সঙ্গীত গুরুও তিনিই।

আরও পড়ুন- মোরবিতে মৃতের স্তূপ জমানো শিল্পপতিকে সংবর্ধনা! গুজরাটে মাপা হল মোদকের ওজনে

spot_img

Related articles

কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন! দ্রুত কমছে এসআইআর-এ ভোটারহীন বুথ 

এসআইআর-এর ভোটারহীন বা ‘শুষ’ বুথগুলির সংখ্যা দ্রুত কমতে শুরু করেছে। মাত্র ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে যে সংখ্যা ছিল ২২০৮,...

বহুতল সমস্যা সমাধানে সর্বদা পাশে রাজ্য সরকার: জানালেন মুখ্যমন্ত্রী

বহুতল সমস্যা সমাধানে রাজ্য সরকার তথা তৃণমূল কংগ্রেস পাশে থাকবে। আরও স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার...

রাজ্যের শিক্ষক-কর্মীদের জন্য সুখবর: এবার মিলবে অতিরিক্ত ১০% মহার্ঘ ভাতা

স্কুল শিক্ষা দফতরের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হল যে রাজ্যের সরকারি ও সরকারপোষিত স্কুল এবং সংস্কৃত টোলের শিক্ষক...

শিক্ষামন্ত্রী না থাকলে বিজয়ের গোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব হত না: কৃতজ্ঞতা প্রকাশ পর্ষদ সভাপতির

রাজনৈতিক অভিসন্ধি থেকে যে ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, তা প্রমাণ...