এডিনবরা, ম্যানচেস্টার, ফ্রাঙ্কফুর্টের মতো শহরকে পিছনে ফেলে দিয়েছে কলকাতা (Kolkata)। শহরের পড়ুয়াদের গবেষণা নতুন পালক জুড়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুকুটে, দাবি রাজ্যে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর (Bratya Basu)। যেভাবে রাজ্যের শিক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নিরলস প্রয়াস মুখ্যমন্ত্রী করেছেন তারই স্বীকৃতি ‘নেচার’ (Nature) পত্রিকার মাধ্যমে পাওয়া গিয়েছে, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী।

বিজ্ঞান পত্রিকার নেচারের সমীক্ষায় দেশের শ্রেষ্ঠ গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয় কলকাতা থেকে। এই স্বীকৃতি পাওয়ার পরে রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী এর কৃতিত্ব মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিয়েছেন। তাঁর কথায়, “আমাদের সম্মানীয় ও প্রিয় মুখ্যমন্ত্রীর মুকুটে আরো একটি পালক সংযোজিত হল যা উচ্চশিক্ষা ও গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে তাঁর নিরলস প্রচেষ্টার স্বীকৃতি। বাংলার বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও পড়াশুনোর দীর্ঘ ঐতিহ্য আরো একবার প্রমাণিত হল। বিশ্বের অন্যতম বৈজ্ঞানিক গবেষণা পত্রিকা নেচার কলকাতাকে ভারতের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান গবেষণা শহর হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে বেশ কয়েকটি মাপকাঠির উপর বিচার করে।”


নেচার পত্রিকার সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে ভারতের শহরগুলির মধ্যে কলকাতার পরে রয়েছে বেঙ্গালুরু, মুম্বই। এই তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে চিন। গোটা বিশ্বে কলকাতার স্থান ৮৪তম। এই তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছে বেজিং। এই তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে বিশ্বের ২০০টি দেশ। কলকাতার পরে রয়েছে এডিনবরা, হেলসিঙ্কি, ম্যাঞ্চেস্টার, ব্রিস্টল, প্রাগ, ক্লিভল্যান্ড, ফ্র্যাঙ্কফুর্ট, পার্থ, লিসবনের মতো শহর।
