লাগাতার তৃণমূল সাংসদদের দিল্লিতে চাপ। রাজ্যে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলাদেশ ইস্যু নিয়ে কেন্দ্রের পদক্ষেপ দাবি। এরপর বাংলাদেশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার পথেই গেল কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। একদিকে সীমান্তে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সমঝোতা বজায় রাখা অন্যদিকে সেখানে বসবাসকারী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের নিরাপত্তা বিধান। বাংলাদেশের হাজারো কড়া বার্তার পরেও কড়া অবস্থান না নিয়ে এবার সে দেশের বিদেশ মন্ত্রকের সঙ্গে আলোচনায় বাংলাদেশ যাচ্ছেন বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি।

বাংলাদেশের পরিস্থিতি অশান্ত হওয়ার সবথেকে বেশি আঁচ এসে পড়েছে বাংলায়। কিন্তু বৈদেশিক ইস্যুতে দেশের সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে বিবৃতি প্রকাশ করেছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে বারবার সংসদে সরব হয়েছেন লোকসভার তৃণমূলের দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি দাবি করেছিলেন বাংলাদেশ নিয়ে কেন্দ্রের সরকার নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করুক। প্রয়োজনে বিদেশ সচিব প্রতিবেশী দেশে গিয়ে পরিস্থিতি পর্যালোচনায় কথা বলুন।
তৃণমূলের দাবির পরেই বিদেশ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানালো হল ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ যাচ্ছেন বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি। সেখানে বিদেশ মন্ত্রকের সচিবের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। উপস্থিত থাকবেন দূতাবাসের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরাও।
