হালতুর(haltu) বাসিন্দা সোমনাথ রায়, তার স্ত্রী সুমিত্রা এবং তিন বছরের শিশু পুত্রের দেহ মঙ্গলবার সকালেই উদ্ধার হয়।প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, দরজা ভেঙে তারা ভিতরে ঢুকে দেখতে পান, ছেলেকে বুকে জড়িয়ে ধরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছেন সোমনাথ। আর তার পাশেই ঝুলছিলেন স্ত্রী! পেশায় অটোচালকের(auto driver) সপরিবারে আস্মহননের পথ বেছে নেওয়াতে উঠে আসছে সেই আর্থিক দেনার তত্ত্বই। যদিও সুমিত্রার আত্মীয়দের দাবি, সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের কারণেই শিশুসন্তানকে নিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন বাবা-মা।জমি নিয়ে পারিবারিক বিবাদের বিষয়টিও এই চরম পথ বেছে নেওয়ার অন্যতম কারণ। যদিও প্রকৃত কারণ কী, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

সুইসাইড নোটে আর্থিক দেনার কথা লেখা থাকলেও এর নেপথ্যে আরও বেশ কয়েকটি কারণ সামনে এসেছে। জানা গিয়েচে, সোমনাথের তিন বছরের ছেলের জটিল শারীরিক রোগ ছিল। দু’বার অস্ত্রোপচারও হয়েছে তার। আর ছেলের চিকিৎসার কারণেই বাজারে ধারবাকি হয়ে গিয়েছিল সোমনাথের।দু’বার অস্ত্রোপচারও হয়েছিল তার।ছেলের অস্ত্রোপচারের জন্য একটি অটো বিক্রি করে দেন সোমনাথ।এরই পাMeপাশি, সোমনাথের মামা-মামির সঙ্গেও পারিবারিক একটি বিবাদ ছিল। যে ঘরে থাকতেন সোমনাথ, সেটি তার নামে ছিল না। তাই নিয়েও একটা পারিবারিক সমস্যা(family problem) ছিল। সে কারণে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সোমনাথের মামা-মামিকেও থানায় নিয়ে গিয়েছে পুলিশ।পুলিশ ইতিমধ্যেই তিন জনের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

–

–
–

–

–

–

–

–

–

–
–