চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয় ভারত। এদিন ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারাল ৪ উইকেটে। ভারতের হয়ে ব্যাট হাতে দাপট রোহিত শর্মা, শ্রেয়স আইয়র, হার্দিক পান্ডিয়া এবং কে এল রাহুলের। ৭৬ রান করেন রোহিত । ৩৪ রানে অপরাজিত রাহুল। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫১ রান করে নিউজিল্যান্ড। কিউইদের হয়ে ব্যাট হাতে অর্ধশতরান মিচেলের। ৬৩ রান করেন তিনি। বল হাতে দাপট বরুণ চক্রবর্তী এবং কুলদীপ যাদবের।

দুবাইতে টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন কিউই অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। বরুণের বলে আউট হন ইয়ং। ১৫ রান করেন উইল ইয়ং। এরপর আউট হন আউট রাচীন রবীন্দ্র। ৩৭ রান করেন তিনি। এরপর আউট হন কেন উইলিয়ামসন। ১১ রান করেন তিনি। দুজনকেই ফেরান কুলদীপ যাদব। ১৪ রানে আউট হন টম লাথাম। ৩৪ রানে ফেরেন গ্লেন ফিলিপস। কিউইদের হয়ে ব্যাট হাতে অর্ধশতরান মিচেলের। ৬৩ রান করেন তিনি। মিচেল ব্রেসওয়েল অপরাজিত এত রানে। ভারতের হয়ে দুটি করে উইকেট বরুণ চক্রবর্তী এবং কুলদীপ যাদবের। একটি করে উইকেট মহম্মদ শামি এবং রবীন্দ্র জাদেজার।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালোই করে টিম ইন্ডিয়া। তবে ম্যাচের ১৮ ওভারে প্রথম ধাক্কা খায় টিম ইন্ডিয়া। সেট ব্যাটার গিলকে ফেরান অধিনায়ক স্যান্টনার। এরপর ব্যাট করতে নামেন বিরাট। নেমেই আউট হন কোহলি। ব্রেসওয়েলের ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউ হন বিরাট। ২ বলে ১ রান করেন কোহলি। ৭৬ রানে আউট হন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। রাচীন রবীন্দ্রের বলে স্ট্যাম্প হয়ে ফেরেন তিনি। এরপর টিম ইন্ডিয়ার রান এগিয়ে নিয়ে যান অক্ষর প্যাটেল এবং শ্রেয়স আইয়র। তবে ৪৮ রানে শেষ হয় শ্রেয়সের ইনিংস। অক্ষর ফেরেন ২৯ রানে। এরপর দলকে জয়ের স্মরণিতে নিয়ে যান রাহুল-হার্দিক। ১৮ রান করেন হার্দিক। ৩৪ রানে অপরাজিত রাহুল। কিউইদের হয়ে দুটি করে উইকেট স্যান্টনার এবং ব্রেসোয়েলের। একটি উইকেট রাচিন রবীন্দ্রর।

আরও পড়ুন- ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে চ্যাহালের সঙ্গে রহস্যময়ী নারী, ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
–

–

–

–

–

–

–

–