দক্ষিণেশ্বর থেকে কালীঘাট! ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নেও নজির রাজ্যের

স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি শুধু নয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও বিপুল উন্নয়ন এনেছে তৃণমূল সরকার। ২০১১ সালের পর থেকে নবরূপে আত্মপ্রকাশ করছে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি। যার নিদর্শন আজকের দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাটের স্কাইওয়াক। মুখ্যমন্ত্রী যেমনটা বলে থাকেন ধর্ম যার যার উৎসব সবার ঠিক সেই কথা মেনেই বিভিন্ন ধর্মের ধর্মীয় স্থানকেই তিনি সমান গুরুত্ব দিয়ে উন্নয়নের তালিকায় রেখেছেন।

সোমবার কালীঘাটের স্কাইওয়াক উদ্বোধন করতে এসে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ১০ বছর আগে যারা তারাপীঠে যেতেন আর এখন যারা যান দেখবেন নতুন করে সাজানো হয়েছে মন্দির প্রাঙ্গণকে। তারাপীঠে নতুন গেট তৈরি করা হয়েছে। তারাপীঠ ডেভলপমেন্ট অথরিটি তৈরি করা হয়েছে। নতুন ভোগ ঘর তৈরি করা হয়েছে। নিকাশি ব্যবস্থা নতুন করা হয়েছে। তবে মুখ্যমন্ত্রীর আক্ষেপ, ওখানে জায়গা পাওয়া যায়নি, একটু জায়গা পাওয়া গেলে ওখানেও স্কাইওয়াক করা যেত। রাস্তা অনেক চওড়া হয়েছে। কঙ্কালীতলা, দেবী ফুল্লরা মন্দির, নলহাটি মন্দির, বক্রেশ্বর, তারকেশ্বর সব ধর্মীয় স্থানেই উন্নয়ন হয়েছে। এছাড়াও ফুরফুরা শরীফেও উন্নয়ন করা হয়েছে, ভবানীপুরে শিখদের আবেদনেও তোরণ তৈরি করা হচ্ছে।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ধর্ম নিয়ে অধার্মিক খেলা খেলতে নেই। ধর্ম মানে শান্তি, সংস্কৃতি, সম্প্রীতি, একতা। মানুষকে ভালবাসার থেকে বড় ধর্ম হয় না। মানুষকে ভালোবাসে সব জয় করা যায়। নিজেকে একঘরে করে রাখলে কিছু জয় করা যায় না।

আরও পড়ুন – ওয়াকফ নিয়ে অশান্তির চেষ্টা ISF-এর, ভাঙড়ে পাল্টা মার পুলিশের

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_