নতুন মরসুমের জন্য জোরকদমে দল গোছানো শুরু ইস্টবেঙ্গলের(Eastbengal)। বিদেশি ফুটবলারদের পাশাপাশি দেশীয় ফুটবলারদেরও নেওয়া শুরু রেছে লাল-হলুদ ম্যানেজমেন্ট। এবার ইন্টারকাশি থেকে এডমন্ড লালরিনডিকাকে(Edmund Lalrindika) দলে তুলে নিল ইস্টবেঙ্গল। জল্পনাটা অবশ্য ১৩ মে থেকেই শুরু হয়েছিল। বুধবার নিশ্চিত করে দিয়েছে খোদ ইন্টার কাশিই। আগামী মরসুমে লাল-হলুদ জার্সিতে খেলবেন মিজোরামের এই ফুটবলার। থংবোই সিংটোই(Thongboi Singto) যে তাঁকে নিয়ে আসছেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

এবারের আইএসএলে(ISL) চূড়ান্ত ব্যর্থ হয়েছে ইস্টবেঙ্গল(Eastbengal)। বিদেশি ফুটবলারদের পারফরম্যান্স নিয়ে যেমন কথা উঠেছে। তেমনই দেশীয় ফুটবলারদের ব্যর্থতা নিয়েও বারবার প্রশ্ন উঠতে দেখা গিয়েছে। আগামী মরসুমের জন্য সম্পুর্ণ নতুনভাবে দল গড়তে চাইছে লাল-হলুদ ম্যানেজমেন্ট। থংবোই সিংটো আসার পর থেকেই সেই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। বিদেশি ফুটবলার যেমন সই হচ্ছে, তেমন দেশীয় ফুটবলারদেরও দলে তুলে নিচ্ছে ইস্টবেঙ্গল।

উইঙ্গার পজিনে খেলেন এই এডমন্ড লালরিনডিকা(Edmund Lalrindika)। এর আগেও ইস্টবেঙ্গলের খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। তবে সেটা আইলিগে খেলার সময় ইস্টবেঙ্গলে খেলেছিলেন তিনি। এবার লাল-হলুদ জার্সিতে আইএসএলের(ISL) মঞ্চে নামতে চলেছেন তিনি। ইন্টার কাশির হয়ে ৫২ ম্যাচে ১০ গোল রয়েছে লালরিনডিকার।

𝑻𝑯𝑨𝑵𝑲 𝒀𝑶𝑼 𝑬𝑫𝑴𝑼𝑵𝑫!
After two unforgettable seasons, Edmund bids farewell to the club he helped shape from day one.
He now moves to East Bengal for an undisclosed transfer fee.
Thank you for the memories, the magic, and the moments. 🧡
Wishing you all the best on… pic.twitter.com/tH9eF3fuhd
— Inter Kashi (@InterKashi) May 14, 2025
এছাড় ২০২৪ সালে ভারতীয় ফুটবল দলের হয়ে অভিষেক হয়েছিল লালরিনডিকার(Edmund Lalrindika)। তাঁর আক্রমণাত্মক ফুটবলই সকলের নজর কেড়েছিল। পাঁচ বছর পর ফের ইস্টবেঙ্গলে ফিরেছেন এডমন্ড লালরিনডিকা। ইস্টবেঙ্গলের হয়ে ফের একবার তিনি জ্বলে উঠতে পারেন কিনা সেটা তো সময়ই বলবে।

একইসঙ্গে আলি লিগের ক্লাব থেকে আরও ফুটবলারকে নিতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল। শোনাযাচ্ছে শিলং লাজংয়ের হার্ডি নংব্রিকে নাকি নেওয়ার জন্য কথাবার্তা চালাচ্ছে লাল-হলুদ ব্রিগেড। সেন্ট্রাল মিডফিল্ড পজিশনেই খেলেন হার্ডি। তাঁর সঙ্গে অবশ্য চুক্তি এখনও পাকাপাকি কিছু হয়নি। তবে শোনাযাচ্ছে কথাবার্তা নাকি অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে।
–

–

–

–

–


–

–

–

–

–