গুজরাটের আহমেদাবাদে বিমান বিপর্যয়ে (Ahmedabad Plane Crash) লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। দক্ষ দুই পাইলট ককপিটে থাকা সত্ত্বেও কীভাবে এত বড় দুর্ঘটনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। শুক্রবার সকালেও জোর কদমে চলছে উদ্ধারকাজ। দুর্ঘটনার সময় পার্শ্ববর্তী ফ্লাইট গুলিতে থাকা যাত্রীরা এখনও আতঙ্কের ঘোর কাটিয়ে উঠতে পারছেন না। আহমেদাবাদ থেকে পুনেগামী ইন্ডিগো (Indigo Flight) বিমানের এক যাত্রী এই ঘটনার প্রসঙ্গে জানান, ‘জঙ্গলে আগুন লাগার মতো ধোঁয়ায় ঢেকে গেছিল চারপাশ। বুঝতে পারিনি এত বড় দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

আকাশে ওড়ার ৪০ সেকেন্ডের মধ্যেই ধ্বংস হয়ে গেছে ড্রিমলাইনার। দুঃস্বপ্নের বিমান যাত্রায় মাত্র একজন প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন। এই মুহূর্তে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দুর্ঘটনার সময় পার্শ্ববর্তী ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইটে ছিলেন এস পাটিল নামে এক ব্যক্তি। তিনি প্রতিক্রিয়া দিয়ে জানিয়েছেন, “আমি যখন ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইটে উঠতে যাচ্ছিলাম, তখন দূর থেকে ঘন ধোঁয়া বের হতে দেখলাম। অনেকটা জঙ্গলে আগুন লাগলে যেরকম দেখা যায় সেরকম মনে হচ্ছিল। প্রথমে কিছু বুঝতে পারিনি। বিমানে ওঠার পরপরই, ফ্লাইট বিলম্বের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। তখন মোবাইলে ইন্টারনেট পরিষেবা কাজ করছিল। সংবাদমাধ্যমের সূত্রে জানতে পারি যে একটি ফ্লাইট দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয়েছে।” সোশ্যাল মিডিয়ার ইতিমধ্যেই এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনার বিভিন্ন ভিডিও ভাইরাল হয়েছে (সত্যতা যাচাই করেনি বিশ্ববাংলা সংবাদ)। শুক্রবার সকাল থেকে ঘটনাস্থলে নমুনা সংগ্রহের কাজ চলছে। এলাকা পরিদর্শনের পাশাপাশি উদ্ধারকারীদের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

–

–

–

–

–

–

–

–
–
–
–
–
–
–
–