রাজ্য পুলিশই পারবে কসবা আইন কলেজের গণধর্ষণে অপরাধীদের যোগ্য শাস্তির পথে নিয়ে যেতে। খোদ বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল এই কাণ্ডে সিবিআই নয়, রাজ্যের পুলিশের (West Bengal Police) উপর ভরসা করেছেন। তা সত্ত্বেও এই ঘটনাকে নিয়ে নতুন করে রাজনীতির ঘুঁটি সাজানোর চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি। শহরে বিভিন্ন এলাকায় অশান্তি তৈরির চেষ্টা জারি। তবে শনিবার বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumder) অশান্তি বাধানোর অপচেষ্টা রুখে দিল কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)।
আইন কলেজের ঘটনায় গ্রেফতারি থেকে প্রমাণ সংগ্রহ, বয়ান রেকর্ড – সবই তৎপরতার সঙ্গে করছে কলকাতা পুলিশ। তারপরেও কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) বিরুদ্ধে আন্দোলনের প্রস্তুতি বিজেপি রাজ্য সভাপতির। শনিবার গড়িয়াহাট মোড় থেকে কসবা থানা অভিযানের পরিকল্পনা করে বিজেপি। তবে পুলিশের তৎপরতায় গড়িয়াহাটেই তা বন্ধ হয়ে যায়।
নতুন করে অশান্তির পরিবেশ তৈরি করে তার থেকে রাজনীতির ফায়দা লুটতে পথে নামেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumder), জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, তমোঘ্ন ঘোষ। গড়িয়াহাটের মোড়ে অশান্তি ঠেকাতে পুলিশ ব্যারিকেড করে তাদের আটকায়। সুকান্ত জনা কয়েকের মিছিলে যোগ দিতেই পুলিশ ব্যারিকেড শক্ত করে। বিজেপি কর্মীরা সেই ব্যারিকেড ভেঙে পার হতে চেষ্টা করতেই তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ।
–
–
–
–
–
–
–
–
–
–
–