প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে কোটি টাকা তোলার অভিযোগ এবার স্বাস্থ্য ভবনের এক আধিকারিকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, টাকা নেওয়া হলেও চাকরি জোটেনি। অবশেষে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন প্রতারিত পরিবার। দাবি উঠেছে সিবিআই তদন্তের।
হাইকোর্টে ওঠা মামলার শুনানিতে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ নির্দেশ দিয়েছেন, তদন্ত কতদূর এগিয়েছে, তা জানাতে হবে পুলিশকে। কেস ডায়েরিও তলব করা হয়েছে। পাশাপাশি, আবেদনকারী পরিবার যাতে নিরাপদে থাকতে পারেন, সেই বিষয়টি বিবেচনা করতে বলা হয়েছে নিম্ন আদালতকে।
জানা গেছে, আপার প্রাইমারিতে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করা হয়েছিল। অভিযোগ, টাকা নিয়েও কোনও নিয়োগপত্র দেয়নি অভিযুক্তরা। শেষমেশ প্রতারিত পরিবার থানায় অভিযোগ দায়ের করে। তবুও তদন্তে গতি না থাকায় তাঁরা হাইকোর্টে যান।
আদালতের পর্যবেক্ষণ, এমন গুরুতর অভিযোগে যথাযথ তদন্ত হওয়া জরুরি। কেস ডায়েরির মাধ্যমে আদালত জানতে চায়, পুলিশ এখন কী পদক্ষেপ নিয়েছে। এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির নয়া অধ্যায় সামনে আসছে বলেই মনে করছেন অনেকেই।
আরও পড়ুন – এত দুঃসাহস কি করে হয়? স্টুডিও পাড়ার মামলায় প্রশ্ন বিচারপতির
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_