ভুয়ো থানা, জাল পুলিশ পরিচয়—বিভাস অধিকারীর কাণ্ড ইতিমধ্যেই জনমানসে রীতিমতো বিস্ময় ও ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। কিন্তু শুধু প্রতারণা নয়, এর পিছনে রাজনৈতিক যোগসূত্র নিয়েও শুরু হয়েছে চর্চা।

প্রায় সাত বছর আগে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে বহিষ্কৃত হন বিভাস অধিকারী। এরপর ধীরে ধীরে বিজেপির কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয় তাঁর। রাজনৈতিক পথচলায় শেষমেশ গড়ে তোলেন নিজের আলাদা দল। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। সূত্রের দাবি, বিভাসের প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা পদে ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস দেবাশীষ ধর—যিনি বিধানসভা ভোটে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে কোচবিহারের পুলিশ সুপারের দায়িত্ব সামলেছিলেন। সেখানেই শীতলকুচিতে ভোটের দিন গুলিবর্ষণে প্রাণ যায় চারজনের। ঘটনাচক্রে সেই কেন্দ্রেই অল্প ভোটে পরাজিত হন তৃণমূল প্রার্থী পার্থ প্রতিম রায়।

এরপর ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে বীরভূম কেন্দ্র থেকে বিজেপির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন দেবাশীষ ধর। কিন্তু পদ্ধতিগত জটিলতায় তা বাতিল হয়ে যায়। আর এবার উঠে আসছে অভিযোগ—উত্তরপ্রদেশে বিভাসের ভুয়ো থানার কারবারে রাজনৈতিক ছায়া ছিল।

আরও পড়ুন – শ্রীলঙ্কার মন্ত্রী ও শীর্ষ অর্থনৈতিক বিশিষ্টদের সঙ্গে নৈশভোজ-আলোচনা বাঙালি শিল্পপতি প্রসূন মুখোপাধ্যায়ের

_

_

_

_

_

_
_