বুধবার রাতে নেতাজিনগর থানা এলাকার বাসিন্দা আইনজীবী ও ৯৯ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের যুব সভাপতি দীপায়ন ঘোষের বাড়ির সামনে ৮-১০ জন দুষ্কৃতী জড়ো হয়েছিল। দুষ্কৃতীদের সঙ্গে ছুরি এবং অন্য অস্ত্রও ছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সমস্যা মেটাতে গিয়ে আক্রান্ত এক পুলিশকর্মী। তিনি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করতেই দুষ্কৃতীরা তাঁর উপর চড়াও হয়। ইতিমধ্যেই ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

ঠিক কী কারণে দুষ্কৃতীরা দীপায়ন ঘোষকে হুমকি দিচ্ছিল সেটা এখনও স্পষ্ট নয়। খবর পেয়ে স্থানীয় থানার সাব-ইনস্পেক্টর দীনবন্ধু কেশ ঘটনাস্থলে পৌঁছন। তিনি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে দুষ্কৃতীরা তাঁর ওপর হামলা চালায়। রক্তাক্ত হন সাব-ইনস্পেক্টর। জানা গিয়েছে, দুষ্কৃতীদলের নেতৃত্বে ছিলেন জয়ন্ত ঘোষ। কয়েকজন মহিলাও ছিলেন। পুলিশ দুষ্কৃতীদের ধরার চেষ্টা করলে মহিলারা পুলিশকর্মীদের বাধা দেন।

আরও পড়ুন:আমেরিকায় উমা আরাধনায় আসানসোলের আদিবাসী মহিলাদের হস্তশিল্পের ছোঁয়া

এরপরেই বাঘাযতীন হাসপাতালে আবার জয়ন্ত এবং তাঁর সঙ্গীরা অশান্তির চেষ্টা করেন। তাঁরা চিকিৎসাকর্মীদেরও মারধর করেন। এখানেই শেষ নয়, জয়ন্ত সার্জিক্যাল কাঁচি দিয়ে এক পুলিশকর্মীর উপরে হামলার চেষ্টা করেন। পুলিশ সূত্রে খবর, জয়ন্ত-সহ ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

–

–

–

–

–
