দুর্গাপুজো—যা ইউনেস্কোর স্বীকৃত, ধর্ম ও সংস্কৃতির গণ্ডি পেরিয়ে বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব—এ বছর নতুন রূপে প্রাণ পেয়েছে মার্লিন গ্রুপের আবাসনগুলিতে। সপ্তম বর্ষে পদার্পণ করল মার্লিন গ্রুপের ‘মার্লিন সেরা পুজো ২০২৫’। পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে মার্লিন আবাসনগুলির মধ্যে সবচেয়ে সৃজনশীল ও সুশৃঙ্খল পুজোকে সম্মান জানানোর উদ্যোগ এটি।

এ বছরের পুজো পরিক্রমায় উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী স্বস্তিকা দত্ত, অভিনেতা রণজয় বিষ্ণু ও সৌরসেনী মৈত্র। তাঁরা মার্লিন গ্রুপের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কলকাতা, হাওড়া ও হুগলির মোট ২২টি আবাসন পরিদর্শন করেন। প্রতিটি আবাসনের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে তাঁরা প্রশংসা করেন তাদের সৃজনশীলতা, ঐক্য ও উৎসাহের।

অংশগ্রহণকারী আবাসনের মধ্যে ছিল মার্লিন লেগেসি, মার্লিন ওয়ার্ডেন লেকভিউ, মার্লিন আইল্যান্ড, মার্লিন ক্রেস্ট, মার্লিন জবা কুসুম, মার্লিন আইরিস, মার্লিন ঐক্য, মার্লিন উত্তরা, মার্লিন ম্যাক্সিমাস, মার্লিন ওয়াটারফ্রন্ট, মার্লিন গঙ্গোত্রী, মার্লিন অ্যাসপায়ার, মার্লিন ফিফথ অ্যাভিনিউ, মার্লিন উর্বান, মার্লিন স্যাফায়ার, মার্লিন এমেরাল্ড, মার্লিন বসুন্ধরা, মার্লিন টুইন্স, মার্লিন লরেল গার্ডেন, মার্লিন দ্য ওয়ান, মার্লিন গ্রোভ এবং মার্লিন ভার্ভ।

২০১৯ সালে শুরু হওয়া এই উদ্যোগের লক্ষ্য কেবল প্রতিযোগিতা নয়, বরং আবাসনের বাসিন্দাদের মধ্যে মিলন, একাত্মতা ও সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তিকে আরও মজবুত করা। ঢাকের তালে, ধুনুচির গন্ধে, শাড়ি ও গয়নায় সেজে ওঠা মহিলাদের আনন্দে প্রতিটি আবাসনের অন্দরমহল ভরে ওঠে উৎসবের আবহে।

মার্লিন গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাকেত মোহতা বলেন,“মহামারির পর এবার শহরে যে বিপুল ভিড় দেখা গেল, তা সত্যিই অভাবনীয়। দুর্গাপুজো ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ার পর প্রত্যেক কলকাতাবাসীর কাছে উৎসবের গর্ব আরও বেড়েছে। আমাদের আবাসনগুলির বাসিন্দাদের মধ্যে যে উদ্দীপনা ও আনন্দ আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, তা অসাধারণ। আগামী দিনেও আমরা ‘মার্লিন সেরা পুজো’র এই ঐতিহ্য ধরে রাখব।”

আরও পড়ুন – ফ্লাইট বাতিল! স্পাইসজেটের অব্যবস্থাপনায় ক্ষুব্ধ যাত্রীরা, তুমুল অশান্তি – বিক্ষোভ গুয়াহাটি বিমানবন্দরে

_

_

_

_
_