বাংলা জুড়ে আজ উৎসবের আমেজ। সাধারণ মানুষ থেকে সেলিব্রেটি সকলেই মাতলেন ভাইফোঁটা উদযাপনে। সকাল গড়িয়ে বিকেল তবু এখনও ঝলমলে বোন- ভাইদের উজ্জ্বল মুহূর্তরা। এদিন রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় (Sovandeb Chattopadhyay)ফোঁটা নিলেন তাঁর বোনের কাছ থেকে। বর্ষীয়ান সাংসদ সৌগত রায়কে (Sougata Roy) ফোঁটা দিয়েছেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য (Chandrima Bhattacharya)। প্রত্যেক বছরের মতো এবারও নবনীড়ে বয়স্ক – বিধবা মহিলাদের কাছ থেকে ফোঁটা নিলেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস (Arup Biswas)। টলিপাড়ার নায়িকা অপরিচিতা আঢ্য, সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায্ সৌমিতৃষা কুণ্ডু, কৌশানী মুখোপাধ্যায্ ঐন্দ্রিলা সেনরা মন্ত্রীর কপালে ছুঁইয়ে দিয়েছেন দই- চন্দন। ছিলেন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত (rituparna sengupta) থেকে শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়রা (srabanti chatterjee)। সঙ্গে চলল মিষ্টিমুখ থেকে শুরু করে দেদার খাওয়া দাওয়া। মন্ত্রী থেকে সেলেব্রেটি সকলেই এদিন ভাইফোঁটার বন্ধন ও মিষ্টি সম্পর্কের উদযাপনের নানা মুহূর্তের কথা তুলে ধরেন।
বৃহস্পতিবার চেতলা অগ্রণী ক্লাবে এলাকার মহিলাদের কাছ থেকে ফোঁটা নিতে দেখা গেল কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে (firhad hakim)।

এদিন সাংসদ মালা রায়, শতাব্দী রায়, অসিত মজুমদাররা সকলেই ভাইফোঁটার আনন্দে সামিল হন। এদিন সকালে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে ফোঁটা নিতে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে হাজির হন শোভন চট্টোপাধ্যায়। সকালবেলায় সিঙ্গুরের রতনপুর গ্রামের বাড়িতে দিদিদের থেকে ফোঁটা নিয়েছেন মন্ত্রী বেচারাম মান্না।দুপুরে বাড়িতেই ছিল খাওয়া দাওয়ার বিশাল আয়োজন।
বাড়িতেই ভাইফোঁটার অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন বিধাননগরের বিধায়ক তথা দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু (Sujit bose)। আত্মীয় বোনেরা তাঁকে বাড়িতে ফোঁটা দেন। মন্ত্রী জানান,প্রতি বছর তাঁর বোনেরা এই নিয়ম পালন করেন, এবছরও ব্যতিক্রম হয়নি।
দিদি ও বোনেদের থেকে ফোঁটা নেন আইন ও শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটকও।

–

–

–

–

–

–

–

–