অহিংস অসহযোগ আন্দোলনে মেদিনীপুরে প্রায় ১০০ শতাংশ সফল হয়েছিলেন দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমল। ১৯২১-এ বীরেন্দ্রনাথ ইংরেজ সরকারকে বাধ্য করেছিলেন অতিরিক্ত কর আদায়ের আইন প্রত্যাহার করতে। মেদিনীপুর জেলাজুড়ে খালি পায়ে ঘুরে ঘুরে মানুষকে বুঝিয়েছিলেন, এই নতুন আইন গরিব মানুষের কী কী ক্ষতি করবে। বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

এক্স হ্যান্ডেলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, “অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার কৃতী সন্তান, বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের প্রয়াণ দিবসে তাঁকে জানাই আমার প্রণাম।”

অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার কৃতী সন্তান, বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের প্রয়াণ দিবসে তাঁকে জানাই আমার প্রণাম।
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) November 24, 2025
জীবিতাবস্থায় আমি যে শির কাহারও নিকট অবনত করি নাই, মৃত্যুর পরও যেন আমার সেই শির অবনমিত না করা হয়— কথাগুলো জানিয়ে উইল করে গিয়েছিলেন তিনি, তাঁকে যেন দণ্ডায়মান অবস্থায় সৎকার করা হয়। তাই মৃত্যুর পর তাঁকে কেওড়াতলা মহাশ্মশানে দাঁড় করিয়ে দাহ করা হয়েছিল! ১৯৩৪ সালের ২৪ নভেম্বর এই মানুষটি পরলোক গমন করেন।

–

–

–

–

–

–

–

