তৃণমূলের (TMC) সংহতি দিবসের মঞ্চে এবার হাজির সেনাবাহিনী৷ শুক্রবার বিকেলে বেশ কয়েকজন সেনা আধিকারিক ধর্মতলার মঞ্চ ও এলাকা ঘুরে দেখেন৷ দফায় দফায় এই কাজ চলে৷ উল্লেখ্য, এর আগে মেয়ো রোডে দলের ধরনা মঞ্চ খুলে দিয়েছিল সেনাবাহিনী৷ এবারও ৬ ডিসেম্বর সংহতি দিবস পালন করবে তৃণমূল। এদিন সকালে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।
আজ, শনিবার কলকাতার মেয়ো রোডে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে দলনেত্রীর নির্দেশে ‘সংহতি দিবস’কে সামনে রেখে জনসভার আয়োজন করা হয়েছে৷ তৃণমূলের ছাত্র-যুবদের তত্ত্বাবধানে পুরোটা হচ্ছে। তদারকি করছেন টিএমসিপি রাজ্য সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য, উত্তরের যুব সভাপতি শান্তি কুণ্ডু, দক্ষিণের সার্থক বন্দ্যোপাধ্যায়, কাউন্সিলর সন্দীপ বক্সি, বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়, সানা আহমেদ-সহ অন্যরা।
শুক্রবার দফায় দফায় সেনাবাহিনীর তরফে মঞ্চ ও তার আশপাশ অঞ্চল পরিদর্শন করা হয়। তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁরা বৈঠকও করেন। টিএমসিপি সভাপতি জানান, সেনাবাহিনীর তরফে কিছু বিষয় জিজ্ঞাসা করা হয়েছে। ওঁরা কিছু বিষয় বলেছেন, আমরা সেগুলো শুনেছি। ৪, ৫ এবং ৬ ডিসেম্বরের অনুমতি নেওয়া আছে এই সভার কাজের জন্য। ১৯৯২-এর ৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর গোটা দেশ উত্তাল হয়ে উঠেছিল। তৃণমূল কংগ্রেস দীর্ঘ বছর ধরেই এই দিনটি সংহতি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। সম্প্রীতির বাংলায় বিজেপি যেভাবে সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়ানোর চেষ্টা করে চলেছে তার বিরুদ্ধে লড়াই করছে তৃণমূল৷
–
–
–
–
–
–
–
–
