এবার দেশের বিরোধীদের সঙ্গে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সাংসদরা গলা মিলিয়ে একই সুরে বক্তব্য রাখলেন। পরিষ্কার ভাষায় তাঁরা বললেন, বিদেশি প্রতিনিধিদের মতো ভারতের বিরোধী দলের নেতাদেরও উপত্যকায় আসতে দেওয়া উচিত। এখানে যে যথেষ্ট অসামঞ্জস্যতা রয়েছে, তা আমরা এসে বুঝেছি। ফলে ঘটা করে বিদেশিদের কাশ্মীরে এনে কেন্দ্রর যে মুখ পুড়ল তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

ইউরোপিয়ান ইউনিয়ানের পক্ষে নিকোলাস ফেস্ট বলেন, আমাদের যদি এখানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়, তাহলে ভারতের নেতাদেরও সেই অনুমতি দেওয়া উচিত। এখানকার পরিস্থিতি সরকারের পরিষ্কারভাবে মানুষকে জানানো উচিত। বিদেশি ২৯ সাংসদদের কাশ্মীরে যাওয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই সমালোচনায় বিদ্ধ সরকার। রাহুল গান্ধি থেকে মায়াবতী, সীতারাম ইয়েচুরি থেকে উদ্ধব ঠাকরে সকলেই সরকারের সিদ্ধান্তে মুখর। উদ্ধব তো এক কদম এগিয়ে বলেছেন, ট্রাম্পকে কী এই কথাই দিয়ে এসেছিলেন মোদি? কাশ্মীরে জাতীয় পতাকা তোলার পর আমরা গর্বিত হয়েছিলাম। সরকার বলেছিল, উপত্যকা ঠিকই আছে। যদি ঠিকই থাকে, তাহলে কেন বিদেশি প্রতিনিধিদের সেখানে পাঠাতে হল?


Nicolaus Fest, European Union MP, in Srinagar on his visit to Jammu & Kashmir: I think if you let in European Union parliamentarians, you should also let in opposition politicians from India. So there is some kind of disbalance, the government should somehow address it. pic.twitter.com/PJZ6Vjs8sv
— ANI (@ANI) October 30, 2019
আরও পড়ুন-ফোনের বদলে স্টোন! বিজেপি সাংসদের সঙ্গে প্রতারণায় ধৃত ডেলিভারি বয়
