Tuesday, August 26, 2025

যানজট থেকে মুক্তি, নতুনভাবে তৈরি হচ্ছে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে

Date:

Share post:

এবার যানজট থেকে মুক্তি মিলবে। ঢালাও সংস্কার হচ্ছে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের। ৬ লেন হচ্ছে ২ নম্বর জাতীয় সড়ক। দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েকে চার লেন থেকে ছয় লেনে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক। পানাগড় অংশে কাজ করার জন্য প্রয়োজন ছিল সেনাবাহিনীর অনুমতি। সেই অনুমতি পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছেন এনএইচএআই-এর জিএম আর পি সিংহ।
ভারতমালা প্রকল্পের আওতায় এই কাজ শুরু হতে চলেছে শীঘ্রই। রাস্তা চওড়া হবার কারণে কমবে যানজট। পাশাপাশি, দুর্ঘটনা রুখতে  ২ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপরে বাড়ছে গাড়ি রাখার জায়গা বা লে-বাই। প্রসঙ্গত, দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম প্রধান রাস্তা হল দুই নম্বর জাতীয় সড়ক। আসানসোল শিল্পাঞ্চলের সঙ্গে শহর কলকাতার প্রধান সড়কপথে যোগাযোগের মাধ্যমই হল এই রাস্তা।

চার লেনের এই রাস্তার উপর দিয়েই মূলত শিল্পাঞ্চলের পণ্যবাহী গাড়ির পাশাপাশি ছোট গাড়ি, বাস যাতায়াত করে। জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ বা এনএইচএআইয়ের দাবি, যত দিন যাচ্ছে তত এই রাস্তার ওপরে গাড়ির চাপ বেড়েই চলেছে। বিহার ও ঝাড়খণ্ডে যাওয়ার জন্য অন্যতম প্রধান রাস্তা হওয়ার জন্য গাড়ির চাপ বাড়ছে দ্রুত। কিন্তু নানা কারণে নিত্যদিন যানজট তৈরি হওয়ার কারণে সমস্যা তৈরি হচ্ছে।
উল্লেখ্য,  গত বছরের শেষেই কেন্দ্রীয় সরকার সিদ্ধান্ত নেয় এই রাস্তাকে চার লেনের বদলে ছয় লেনে বদলে ফেলা হবে। সেই কাজ শুরু হতে চলেছে অবশেষে। ১৩০ কিমি লম্বা অংশ জুড়ে হবে এই কাজ। মোট দুটি ভাগে এই কাজ করা হবে। একটি অংশের কাজ হবে পানাগড় থেকে পালসিট অবধি।

spot_img

Related articles

বাকস্বাধীনতাকে রক্ষাকবচ করে কনটেন্টের নামে ‘স্বেচ্ছাচারিতা’ নয়, রায় শীর্ষ আদালতের

ভিউ বাড়াতে ইউটিউবে (You Tube) অশালীন, নিষিদ্ধ কনটেন্টে না সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court)। শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, এবার থেকে...

যেমন ইচ্ছে জল ছাড়ছে ডিভিসি, ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী

লাগাতার বৃষ্টিতে নদীগুলি বিপদসীমায় বইছে। নিচু জায়গাগুলি ভেসে গিয়েছে জলে। এর মধ্যে ডিভিসি(DVC) জল ছেড়ে আরও বিপদে ফেলার...

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির তালিকা দেওয়ার নির্দেশ জেলাশাসকদের

বন্যায়(Flood) যে সমস্ত বাড়ি ভেসে যাচ্ছে তার তালিকা তৈরি করে মুখ্যসচিবের(Chief Secratory) কাছে দেওয়ার জন্য জেলাশাসকদের নির্দেশ দিলেন...

১৯ হাজার কোটি ব্যয়ে ৯১ কোটি শ্রম দিবস

কেন্দ্র বঞ্চনা করে। বাংলা করে উন্নয়ন। একশো দিনের কাজে বাংলার বকেয়া দেয়নি কেন্দ্র। তারপরই কেন্দ্রের তোয়াক্কা না করে...