ঘাটালে বিয়ে নিয়ে সামাজিক সঙ্কট, মুশকিল আসান কুণাল

সন্দীপের ছেলেবেলার প্রণয়ের সম্পর্ক বিয়েতে রূপান্তরিত হচ্ছিল না। বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল প্রেমিকার পরিবার। শেষে 'অভিভাবক' কুণাল ঘোষের হস্তক্ষেপেই মিটল সমস্যা।

তিনি একাধারে সাংবাদিক তথা রাজনীতিবিদ।মঙ্গলবার ঘাটালে এক অন্য মেজাজে পাওয়া গেল তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষকে। তাঁর অত্যন্ত স্নেহভাজন সন্দীপ বারিক।ঘাটালবাসী সন্দীপ কলকাতায় তাঁর বাড়ির উল্টোদিকে নগেন্দ্র মিশনের আবাসিক ছাত্র ছিল। এখন ঘাটালেই কর্মজীবন, প্রেম, বিয়ের প্রস্তুতি।সন্দীপের ছেলেবেলার প্রণয়ের সম্পর্ক বিয়েতে রূপান্তরিত হচ্ছিল না। বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল প্রেমিকার পরিবার। শেষে ‘অভিভাবক’ কুণাল ঘোষের হস্তক্ষেপেই মিটল সমস্যা।

সন্দীপের প্রেমিকা রুমা গুইনে পরিবারের সঙ্গে নিজে কথা বলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক।পরিবারের সদস্যদের বোঝান পরিস্থিতি।শেষে সন্দীপ-রুমার বিয়েতে রাজি হন পরিবারের সদস্যরা।মঙ্গলবার কুণাল ঘোষের সামনে আংটি বদল সারলেন  সন্দীপ-রুমা।আইনি বিয়ের জন্য আবেদনও সেরে ফেললেন যুগল। আবেদন শেষে হল মিষ্টিমুখও।

এদিনের অন্য ভূমিকা সম্পর্কে কুণাল ঘোষ বলেন, “সন্দীপকে ছোট থেকে চিনি। ওদের বিয়েতে আসতে পারব না। তাই আজ বিয়ের আবেদন জমার দিন হাজির থাকলাম। থাকতে পেরে ভালো লেগেছে। আশা করি বাকি প্রক্রিয়াও মসৃণভাবে হবে।”

Previous articleঅনুষ্টুপের ব‍্যাটে ভর করে হরিয়ানার বিরুদ্ধে প্রথম দিনে দুরন্ত শুরু বাংলার
Next articleঅর্থনৈতিক সঙ্কটে বেসামাল! শান্তির বার্তা দিয়ে ভারতকে বৈঠকে বসার আর্জি পাকিস্তানের