বিধ্বংসী টুইটে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একের পর এক টুইট বাণে ধরাশায়ী হন শুভেন্দু। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জেরে ইডি প্রেস বিবৃতিতে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম নিতেই তাঁকে কটাক্ষ করে টুইট করেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তার পালটা তোপ দাগেন অভিষেক। নারদা কাণ্ডে শুভেন্দু অধিকারীর ঘুষ নেওয়ার দৃশ্যের ছবি টুইট করে লেখেন, ”বিবেক জাগ্রত করতে এই ছবিই যথেষ্ট।” কিন্তু বিষয়টা এখানেই থেমে থাকেনি। এরপর শুরু হয় রীতিমতো টুইট যুদ্ধ। একের পর এক টুইট করতে থাকেন অভিষেক-শুভেন্দু। তবে অভিষেকের লাগাতার আক্রমণে ধরাশায়ী বিরোধী দলনেতা।

এ প্রসঙ্গে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বৃহস্পতিবার বলেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে রাজনৈতিক ভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে। দেউলিয়া বিজেপি নিজেদের ঘাটতি মেটাতে যে কাজ করছে তা নিন্দার।কোথাও তল্লাশি হলে কি পাওয়া যাচ্ছে সেটা দিয়ে দিলেই পারত।তার প্রশ্ন, টাকা দিচ্ছে ভিডিও ও অডিও সহ দেখা গিয়েছে শুভেন্দু অধিকারীকে। তার বাড়িতে যায় না কেন ইডি? অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মাথা উঁচু করে জবাব দিচ্ছেন, চ্যালেঞ্জ করছেন।অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যে চ্যালেঞ্জ করেছেন, শুভেন্দু অধিকারী সেটা একসেপ্ট করুন।কেন ভয় পাচ্ছেন?ভয় কিসের?
প্রসঙ্গত, বেকায়দা বুঝে অভিষেকের বিরুদ্ধেই পাল্টা কথা ঘোরানোর অভিযোগ তুলে টুইট করেন বিরোধী দলের নেতা স্ট্রেট ব্যাটে তার উত্তর দেন অভিষেক। স্পষ্ট লেখেন, “সব প্রশ্নের উত্তর দিতে আমি প্রস্তুত। আপনি শুধু জায়গা আর সময় বলুন। আমি ওই অডিও টেপ নিয়েও আসব যেটায় কয়লা কাণ্ডে অভিযুক্তর সঙ্গে আপনার কথোপকথন শোনা গিয়েছে।”
ব্যাস এই উত্তরেই কুপোকাত শুভেন্দু অধিকারী এর পাল্টা কোন টুইট করার সাহস দেখাননি।

