Tuesday, November 11, 2025

১১৪ বছর বয়সে থামল লড়াই! প্রয়াত বাংলার প্রবীণতম ভোটার

Date:

Share post:

প্রয়াত বাংলার প্রবীণতম ভোটার (Aged Voter)। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১১৪ বছর। ১০০-এর গন্ডি আগেই পেরিয়েছিলেন। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনেও (Panchayat Election) নিজে বুথে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছিলেন। কিন্তু বুধবার সন্ধ্যায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন কাঁকসার (Kanksa) হারাধন সাহা Haradhan Saha)। বুধবার সন্ধের পর কাঁকসার জঙ্গলমহলের সরস্বতী গঞ্জের বাড়িতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Election) মুখে তাঁর এমন পরিণতিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। ব্রিটিশ শাসিত ভারতে জন্ম হারাধন বাবুর। তবে ভোটার কার্ডে তাঁর বয়স ১০৫ বছর লেখা থাকলেও তাঁর বয়স মে ১১৪ তা স্বীকার করেছেন ওই বৃদ্ধের পরিবার।


পরিবার সূত্রে খবর, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় নাতি নিত্যানন্দ শাহকে সঙ্গে নিয়ে পায়ে হেঁটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে প্রচার করেছিলেন তিনি। তবে সূত্রের খবর, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচন কেন্দ্রে যেতে না পারলেও বাড়িতে বসেই পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিয়েছিলেন তিনি। এরপর ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ফের লাঠি হাতে ভোট দিতে পৌঁছে যান নির্বাচন কেন্দ্রে। কিন্তু বছর ঘুরতেই দামামা বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের। ইতিমধ্যে জোরকদমে শুরু প্রস্তুতি। আর তার মধ্যেই ঘটে গেল দূর্ঘটনা।

হারাধনবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, খুবই শক্ত মনের মানুষ ছিলেন তিনি। ১১৪ বছর বয়সেও একেবারে সোজা হাঁটতে পারতেন। শরীরেও কোনও সমস্যা ছিল না। তবে স্থানীয় সূত্রে খবর, জঙ্গলমহলের সরস্বতীগঞ্জ গ্রামে জন্মলগ্ন থেকেই আছেন তিনি। শোনা যায় ব্রিটিশ ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনেও নাকি লড়েছিলেন হারাধনবাবু। তবে আচমকা প্রবীণ মানুষের মৃত্যুতে এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।


পরিবার সূত্রে খবর, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় নাতি নিত্যানন্দ শাহকে সঙ্গে নিয়ে পায়ে হেঁটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে প্রচার করেছিলেন তিনি। তবে সূত্রের খবর, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচন কেন্দ্রে যেতে না পারলেও বাড়িতে বসেই পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিয়েছিলেন তিনি। এরপর ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ফের লাঠি হাতে ভোট দিতে পৌঁছে যান নির্বাচন কেন্দ্রে। কিন্তু বছর ঘুরতেই দামামা বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের। ইতিমধ্যে জোরকদমে শুরু প্রস্তুতি। আর তার মধ্যেই ঘটে গেল দূর্ঘটনা।

হারাধনবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, খুবই শক্ত মনের মানুষ ছিলেন তিনি। ১১৪ বছর বয়সেও একেবারে সোজা হাঁটতে পারতেন। শরীরেও কোনও সমস্যা ছিল না। তবে স্থানীয় সূত্রে খবর, জঙ্গলমহলের সরস্বতীগঞ্জ গ্রামে জন্মলগ্ন থেকেই আছেন তিনি। শোনা যায় ব্রিটিশ ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনেও নাকি লড়েছিলেন হারাধনবাবু। তবে আচমকা প্রবীণ মানুষের মৃত্যুতে এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।

spot_img

Related articles

সঙ্গীত পরিচালকের ভূমিকায় সৃজিত?

১৫ বছর টলিউডে রাজত্ব করেছেন। ঝুলিতে রয়েছে দুর্দান্ত সব ছবি। কিন্তু এবার সঙ্গীত পরিচালকের ভূমিকায় কাজ করতে চলেছেন...

উচ্চ মাধ্যমিকের তৃতীয় সেমিস্টারের আনসার কী প্রকাশ! মিলিয়ে দেখার সুযোগ পরীক্ষার্থীদের

প্রকাশিত হল উচ্চ মাধ্যমিকের তৃতীয় সেমিস্টারের আনসার কী। মঙ্গলবার অনলাইনে এই উত্তরপত্র প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা...

কোন ধারায় আমি সাসপেন্ড? পার্থর বিস্ফোরক চিঠি দলীয় নেতৃত্বকে

দলকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পাঠানো চিঠি প্রকাশ্যে আসতেই হইচই। দুর্নীতির অভিযোগে সাসপেনসেনকে অবৈধ বলে ব্যাখ্যা করেছেন পার্থ।...

দুদফায় ভোটগ্রহণ শেষে বিহারের Exit Polls: নীতীশ না তেজস্বী-শেষ হাসি হাসবেন কে?

দুদফায় ভোটগ্রহণের শেষের পরেই প্রকাশিত বিহারের বুথ ফেরত সমীক্ষা। আর তাতেই দেখা যাচ্ছে জোট শরিকদের দুর্বলতায় মসনদে বসা...