বাংলাদেশে কোটা বদলের জের: সংঘর্ষে মৃত্যু বেড়ে ৩২

আন্দোলনকারীরা যখন চাইবেন, তখনই সরকার আলোচনায় বসবে বলে জানানো হয়েছে। যদিও সরকারের দেওয়া আলোচনা প্রস্তাব খারিজ

কোটা বিরোধী আন্দোলনে অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ। মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য ৩০ শতাংশ সংরক্ষণ রাখা যাবে না—এই দাবিতে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ছাত্রলিগ-যুবলিগের সংঘর্ষ অব্যাহত। পরিস্থিতি সামাল দিতে বুধবার রাত থেকেই নামানো হয়েছে সেনা। ঢাকা-সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নিরাপত্তা বাহিনীর ও আওয়ামি লিগ কর্মীদের সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ হয়েছে বিক্ষোভকারীদের। রাত পর্যন্ত বিক্ষোভের জেরে প্রাণ হারিয়েছেন ৩২ জন।

স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা পথে নেমেছে। বাংলাদেশের রাস্তায় এখন বিক্ষোভ-স্লোগানের সুর। সঙ্ঘর্ষের আঁচের জেরে গোটা দেশের ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার রাতেই জানা গিয়েছিল, আহতের সংখ্যা কয়েকশো থেকে ছাড়িয়ে অন্তত আড়াই হাজারে দাঁড়িয়েছে।

সে দেশের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীকে আলোচনার দায়িত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আন্দোলনকারীরা যখন চাইবেন, তখনই সরকার আলোচনায় বসবে বলে জানানো হয়েছে। যদিও সরকারের দেওয়া আলোচনা প্রস্তাব খারিজ করেছেন বিক্ষোভকারীরা।

Previous articleথমথমে মানিকচক, ১২ ঘণ্টার বনধ এনায়েতপুর এলাকায়
Next articleটলিপাড়ায় বিগ ফ্রাইডে চমক, কৌশানীর ‘বহুরূপী’ লুকে ঘায়েল স্যোশাল মিডিয়া