মালদহের কাউন্সিলর দুলাল সরকারের (Dulal Sarkar murder case) খুনের ঘটনায় টাউন তৃণমূল সভাপতি নরেন্দ্রনাথ তিওয়ারি-সহ (Narendranath Tiwari) গ্রেফতার ২। মঙ্গলবারই নরেন্দ্রনাথ এবং তাঁর দুই ভাইকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় ডাকা হয়। রাতভর জিজ্ঞাসাবাদের পর টাউন সভাপতি এবং স্বপন শর্মা (Swapan Sharma) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই নিয়ে তৃণমূল নেতা খুনে মোট গ্রেফতারির সংখা দাঁড়ালো ৭।

নতুন বছরের দ্বিতীয় দিনে ইংরেজবাজার শহরের ঝলঝলিয়ার কাছে নিজের কারখানার কাছেই খুন হন দুলাল ওরফে বাবলা সরকার। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, প্রাণ বাঁচাতে কারখানায় ঢুকে পড়েছিলেন তৃণমূল নেতা। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি।তৃণমূল নেতার মৃত্যুর কারণ হিসাবে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কথা বলেন তাঁর স্ত্রী চৈতালি সরকার। তদন্তে নেমেই প্রাথমিকভাবে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সোমবার রাতে ঘটনাস্থলে যায় ফরেন্সিক দল।থানায় ডেকে পাঠানো হয় টাউন সভাপতি তথা হিন্দি সেলের জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ তিওয়ারি এবং দুই ভাই ধীরেন্দ্রনাথ তিওয়ারি এবং অখিলেশ তিওয়ারিকেও। এরপর বুধবার সকালে জানা যায় নরেন্দ্রনাথ এবং তাঁর সঙ্গী স্বপনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ২০২২ সালে পুরসভার ভোটে দুলালের গোষ্ঠী এবং নরেন্দ্রনাথের গোষ্ঠীর মধ্যে গন্ডগোল হয়। সেই সূত্রেই খুন কিনা তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

–

–
–

–

–

–

–

–
