Wednesday, December 3, 2025

ধনধান্যে ভরে, মা এসেছে ঘরে: মুখ্যমন্ত্রীর লেখা-সুরে গান এবার দুর্গাপুজোয়

Date:

Share post:

বাংলা ও বাঙালির বড় উৎসব আর পুজোর গান— এক অপূর্ব মেলবন্ধন। এখন দুর্গাপুজোয় মণ্ডপে মণ্ডপে বাজে মুখ্যমন্ত্রীর লেখা ও সুর করা গান। এবারও মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন পুজোর জন্য গান লিখছেন মুখ্যমন্ত্রী। মঙ্গলবার বর্ধমানের প্রশাসনিক জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী নিজেই জানালেন এবার কী গান এখনও পর্যন্ত লিখেছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, আমাকে পুজোয় কিছু জন্য গান লিখতে হয়। এই বছর ইতিমধ্যেই এক পুজো মণ্ডপের জন্য গান লেখা হয়ে গিয়েছে। সেই পুজো মণ্ডপের থিম ও গানের প্রথম লাইন জানিয়েছেন নিজেই।

তিনি বলেন, কলকাতার একটা প্যান্ডেল সব শস্য দিয়ে মণ্ডপ করছে। সেই পুজো কমিটির গান তৈরি করে দিয়েছি আমিই। প্রথন লাইন হল— ‘ধনধান্যে ভরে, মা এসেছে ঘরে’। এরপরই তিনি বলেন, এই বর্ধমান কিন্তু ধান উৎপাদনে প্রথম। অভিনন্দন। বাংলাও এবার ধান উৎপাদনে প্রথম হয়েছে দেশে। এই মাটিকে সম্মান জানাই।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতি বছরই পুজোয় একাধিক গান লেখেন, সুর করেন। গানে কণ্ঠও দেন। শুধু দুর্গাপুজো নয়, অন্যান্য পুজো, বড়দিন, নববর্ষ ও শহিদ তর্পণ নিয়েও নিজের লেখা গানে সুর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বিশিষ্ট শিল্পীরা সেইসব গানে কণ্ঠদান করেছেন। এবং প্রতিটি অনুষ্ঠানে তা বেজেছে নিয়মিত। এবারও বাঙালির বড় উৎসব মুখরিত হবে মুখ্যমন্ত্রীর গানে।

আরও পড়ুন – প্রধানমন্ত্রী বাংলা ছাড়তেই জীবনকৃষ্ণের গ্রেফতারি তৃণমূলকে অপদস্থ করার চক্রান্ত, তোপ কুণালের      

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

 

_

spot_img

Related articles

জেলা সফরে বহরমপুরে মুখ্যমন্ত্রী: বুধের সভার জন্য প্রস্তুত মালদহের গাজোল

মঙ্গলবার নবান্নে প্রশাসনিক বৈঠক শেষেই জেলা সফরে মুখ্যমন্ত্রী। পৌঁছে যান মুর্শিদাবাদে বহরমপুরে। বুধবার সকালে  তিনি হেলিকপ্টারে করে উড়ে...

নিভৃতে… খাদ্যহীন! যার জন্য দেশে সূ্ত্রপাত ‘নারী আন্দোলনে’র, সেই ‘মথুরা’ই দুরবস্থায় মহারাষ্ট্রে

সেই সালটা ১৯৭২। এখন ২০২৫। মাঝে পেরিয়েছে ৫৩ বছর। এর মধ্যে তাঁকে ভুলেই গিয়েছে গোটা দেশ। হঠাৎ মনে...

বুধেই ভাগ্য নির্ধারণ! বাংলাদেশে বসে ফেরার অপেক্ষায় অন্তঃসত্ত্বা সোনালি

বাংলাদেশে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন। ফলে জেলমুক্তি ঘটেছে। কিন্তু নিজের দেশে, নিজের ঘরে ফেরা কবে? আজও জানেন না বীরভূমের...

প্রশাসনিক গতি ফেরাতে যাদবপুরে দুই মাসের অস্থায়ী রেজিস্ট্রার সেলিম বক্স মন্ডল

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজকর্ম দীর্ঘদিন ধরে রেজিস্ট্রার শূন্য থাকার কারণে বিঘ্নিত হচ্ছিল। কর্মসমিতির বৈঠক হলেও রেজিস্ট্রার অনুপস্থিত থাকায়...