টেস্টে খারাপ পারফরম্যান্স করার পরও গৌতম গম্ভীরের (Gautam Gambhir)আস্থা হারাচ্ছে না বিসিসিআই। তবে গম্ভীরের উপর বিসিসিআই পুরোপুরি খুশি নয়। তাঁকে সময়সীমা বেধে দিতে পারে বিসিসিআই।

দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের পরই গম্ভীরের (Gautam Gambhir)সঙ্গে বৈঠকে বসতে পারেন বোর্ড কর্তারা, সেখানে থাকতে পারেন নির্বাচক মণ্ডলীও। তবে ২০২৬ সালের টি২০ বিশ্বকাপই গম্ভীরের(Gautam Gambhir) কাছে অগ্নিপরীক্ষা হতে পারে। বিশ্বকাপে প্রত্যাশা অনুসারে ফলাফল করতে না পারলে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে বোর্ড।

ইডেনে হারের পর ক্রিকেটারদের ঘাড়েই দোষ দিয়েছিলেন গম্ভীর। শুধু তাই নয় পিচ নিয়ে গম্ভীরের মনোভাবও ভালোভাবে নিচ্ছে না বিসিসিআই। এই বিষয় গুলি নিয়েও গম্ভীরের সঙ্গে কথা বলতে পারেন বোর্ড কর্তারা।

ইডেন পিচ নিয়ে গৌতি অকপটে বলেছিলেন, ‘এটাই সেই পিচ যা আমরা খুঁজছিলাম। কিউরেটর খুবই সহায়ক ছিলেন। আমরা যা চেয়েছিলাম, ঠিক তাই পেয়েছি। ভালো খেলতে না পারলে, তখন এটাই ঘটে।’

এখানেই না থেমে গম্ভীর আরও বলেন, এটি খেলার অযোগ্য উইকেট ছিল না। বরং এখানে তোমার টেকনিক, মানসিক দৃঢ়তা এবং সবচেয়ে বড় কথা, তোমার মেজাজ পরীক্ষা হয়। আসল বিষয় হলো, টার্ন কী ভাবে খেলতে হয়, সেটা জানা। আমরা যা চেয়েছিলাম, তাই পেয়েছি।’

আসলে গম্ভীরের মন্তব্যে বিড়ম্বনায় ফেলছে বিসিসিআইকেও। সব মিলিয়ে গম্ভীরের ডানা কিছুটা ছাঁটতে পারে বিসিসিআই।তবে সাদা বলে সাফল্য পেলেও গম্ভীরের টেস্ট কোচিং পারফরম্যান্স মুছে ফেলা যাবে না।

–

–

–


