কেন খুঁড়িয়ে হাঁটছিলেন বন্ধুপ্রকাশের পরিচিত শৌভিক?

মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জের হত্যাকাণ্ডে নয়া তথ্য ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের। ঘটনার তদন্তে রামপুরহাটের পরে সিউড়ি অরবিন্দ পল্লির জাতীয় সড়ক লাগোয়া বাড়িতেও তল্লাশি চালালেন লালবাগের এসডিপিও সহ মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিশ আধিকারিকরা। সঙ্গে ছিলেন সিউড়ি থানা আইসি অন্যান্য পুলিশকর্মীরা। শুক্রবার সন্ধেয় পুলিশ বাড়ির তালা খুলে বেশ কিছু নথি সংগ্রহ করে নিয়ে যায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শৌভিক বণিক নামে নিহত শিক্ষকের পরিচিত ওই ব্যাক্তি ঝাড়খণ্ডের কুন্ডহিতের একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন। বৃহস্পতিবার, বিকেলে তাঁকে শেষবারের মতো ওই বাড়িতে দেখা যায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান অনুযায়ী, তাঁর পায়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল। সেই কারণে তিনি স্বাভাবিক ভাবে হাঁটতে পারছিলেন না। কী থেকে আঘাত লাগল শৌভিকের পায়ে?

 

আরও পড়ুন – জিয়াগঞ্জ নিয়ে রাজনীতি চলছেই, শৌভিক গ্রেফতারেই রহস্য উন্মোচন!

জিয়াগঞ্জে বন্ধুপ্রকাশ পালের প্রতিবেশিরা জানাচ্ছেন, ঘটনা দিন সকালে ওই বাড়ি থেকে এক অজ্ঞাত পরিচয় যুবককে ছুটে বেরিয়ে যেতে দেখেন তাঁরা। তবে কি তিনি শৌভিক? ওইভাবে, ছুটে যেতে গিয়েই কি তাঁর পায়ে চোট লাগে?

কে এই শৌভিক বণিক? তাঁর সঙ্গে পাল পরিবারের কী সম্পর্ক? এই সবই এখন ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের। রামপুরহাটেই শিউরা গ্রামে বন্ধুপ্রকাশের স্ত্রী বিউটির বাপের বাড়ি। তাহলে কী শৌভিক, বিউটির পূর্ব পরিচিত? এইসব কারণেই এখন শৌভিক বণিককে স্ক্যানারের তলায় রাখতে চাইছেন তদন্তকারীরা।

আরও পড়ুন – কার্নিভালের মঞ্চে বিক্রম, জল্পনা

Previous articleফের শীর্ষে আম্বানিই, ফোর্বসের তালিকায় ভারতের প্রথম 10 ধনী কারা?
Next articleরাজ্যের সঙ্গে চুক্তি চায় রেল মন্ত্রক