অপরাধীরা যেন ছাড়া না পায়। ওদের শাস্তি দেবেন। মৃত্যুশয্যায় কাতর আবেদন উন্নাওয়ের নির্যাতিতার। বুধবার অভিযোগকারীরা উন্নাও রেলস্টেশনে লাঠি দিয়ে মেরে, ছুরিকাঘাত করে আগুন লাগিয়ে দেয় তরুনীর গায়ে। এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে করে তাঁকে দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু ৪৮ঘণ্টার লড়াই শেষ হয় শুক্রবার রাতে। হায়দারাবাদের পর আর এক ঘটনা। দেশজুড়ে হায়দরাবাদের এনকাউন্টারে পর প্রশ্ন উঠেছে উন্নাওয়ের অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে কী ধরনের শাস্তি হবে?
সকাল দশটায় তাঁর দেহের ময়নাতদন্ত। ফরেন্সিক অডিট তারপর। তাঁর দেহ নিয়ে যাওয়া হবে উন্নাওতে। কিন্তু এই ঘটনা কেন ঘটল, উন্নাওয়ের পুলিশের ভূমিকা কী ছিল, সে নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। অভিযোগকারীরা কীভাবে জামিন পেল? পুলিশের চার্জশিটে কী ছিল সেসব প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছে পুলিশ। শুরু বিতর্ক।