হাওড়ায় জেলা শাসকের একটি চিঠি আপাতত চর্চায়। এটি সত্য কিনা খোঁজ চলছে। তিনি এই নির্দেশে মোবাইল সার্ভিস প্রোভাইডার, নেট ও খবরের চ্যানেলে নজরদারির ইঙ্গিত দিয়েছেন। উত্তেজনাপ্রবণ কিছু দেখানো যাবে না। গ্রুপ এস এম এস চলবে না। নবান্ন অঞ্চলকে ছাড় দিয়ে এই নিষেধাজ্ঞা থাকবে। পুলিশের রিপোর্টের ভিত্তিতেই এই কাজ হচ্ছে। শান্তি বিঘ্নিত হওয়া কোনো খবর চলবে না। এদিকে এর কোনো সংজ্ঞা বলা নেই। তাহলে কি হামলা হলেও সেই খবর ও ছবি দেখানো যাবে না? হাওড়ার এই চিঠি সত্য কিনা খোঁজ চলছে। প্রশ্ন হল তাহলে কি অন্য জেলাতেও এটা হচ্ছে? উত্তর মেলেনি। তবে এটা ঠিক যে উত্তেজনা ছড়ানো থামাতে দায়িত্বজ্ঞানহীন কিছু প্রচার থামানো দরকার। কিন্তু তা করতে গিয়ে ঘটনা চেপে দেওয়া কি ঠিক হবে?
- Advertisement -
Latest article
স্থায়ী স্বস্তি চাই, সুপ্রিম রায়ের পরেই অনশন ভেঙে বার্তা চাকরিহারাদের
হাইকোর্টের চাকরি বাতিলের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। আগামী ১৬ জুলাই পর্যন্ত চাকরি বহাল থাকবে ২৬ হাজার চাকরিহারাদের। এমনকী এই পুরো সময়টা তারা শিক্ষকতা...
গরমের-পুজোর ছুটিতেও অনলাইন ক্লাস করাতে হবে শিক্ষকদের, জারি নির্দেশিকা
উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে এবার থেকে গরমের ছুটি বা পুজোর ছুটিতেও অনলাইনে ক্লাস করাতে হবে শিক্ষক- শিক্ষিকাদের। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের তরফ থেকে দেওয়া বার্ষিক...
স্মার্ট পঞ্চায়েত কর্মসূচি: শুরু হল আধিকারিকদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রশিক্ষণ
স্মার্ট পঞ্চায়েত কর্মসূচির আওতায় রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতরের আধিকারিকদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা- এআই-এর পাঠ দিতে বিশেষ কর্মসূচি শুরু হল। প্রথম পর্যায়ে ২৫ জন আধিকারিককে নিয়ে প্রশিক্ষণ...