তিনি রাজ্যের রাজ্যপাল। অথচ প্রতিদিন তিনি নিয়ম করে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে যাচ্ছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। গতকাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁকে বাদ দিয়ে সমাবর্তনের প্রেক্ষিতে তিনি ঘটা করে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। রাত পোহাতে না পোহাতেই ফের তাঁর ট্যুইট। সেই ট্যুইটে এবার নাগরিক সমাজকে জেগে ওঠার আহ্বান। বলছেন, নতুন নিয়মে আচার্যের সঙ্গে উপাচার্যরা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন না। শিক্ষা দফতর হয়ে যেতে হবে। এটা কি ঠিক? আচার্যের কাছে সরাসরি যোগাযোগ করার স্বাধীনতা খর্ব হয়েছে। এবার তো মুখ খোলা উচিত সকলের।

Apart from Univ programme concellation- last month dozen other programs were cancelled due to atrocious arm twisting by non state actors backed by administration. I had felt their pain when in fear they so informed me. Am sure vibrant civil society…! Their silence so far !!
— Jagdeep Dhankhar (@jdhankhar1) December 22, 2019
কিছুক্ষণ বাদে আর এক ট্যুইট। সেখানে লিখলেন, বিগত এক মাসে কম করে এক ডজনের বেশি অনুষ্ঠান রাজ্যপালের বাতিল হয়েছে। মূলত প্রশাসনের অঙ্গুলি হেলনে। যারা আমন্ত্রণ জানাতে চেয়েছিলেন, আমি তাঁদের ভয়-ভীতি-অসহয়তা দেখে ব্যথিত হয়েছি। বাংলার নাগরিক সমাজ এখনও কেন নিশ্চুপ!

Under new mechanism all communications of VCs to Chancellor have to be routed through Secretary of Department. Difficult to figure our its rationale. Free fearless access to Chancellor compromised.This is ex facie unconstitutional. Time for all to take a call of convenience !
— Jagdeep Dhankhar (@jdhankhar1) December 22, 2019
শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় অবশ্য শনিবারই বলেছেন, পড়ুয়ারা যদি রাজ্যপালকে অনুষ্ঠানে না চায়, ফের প্রতিবাদ-বিক্ষোভে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়, তাহলে কী হবে! ওদের সিদ্ধান্ত, ওরাই জানে। রাজ্যপালও দেখুন, পড়ুয়া বা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে এটাই হলো রাজ্যপাল বা আচার্যের আসল ভাবমূর্তি!
